গাজীপুর: ১২টি ভোট কেন্দ্র থেকে ধানের ধানের শীষের এজেন্ট বের করে দেয়ার অভিযোগ করেছে বিএনপি। একই সঙ্গে নৌকা প্রতীকের মেয়র প্রার্থীর নিজ কেন্দ্র কানাইয়াতে ধানের শীষের এজেন্ট ঢুকতে দেয়া হয়নি বলে অভিযোগ করেছে ধানের শীষের মিডিয়া সেল।
এক প্রেসবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে পাঠানো কেন্দ্র গুলোর তালিকা নিম্নরুপ,
১। কাউলতিয়া ২১ নং ওয়ার্ড জহিরউদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্র পুলিশ এবং আওয়ামীলীগের সন্ত্রাসীরা বিএনপি এর কোন এজেন্ট ভিতরে ঢুকতে দেয় নি।
২। ৩১ নং ওয়ার্ড ধীরাশ্রম রাতে প্রধান এজেন্ট এবং বিএনপি নেতা এড: মানিককে পুলিশ ধরে নিয়ে যায়। তার পর আমাদের বিকল্প এজেন্ট সেলিম রেজা দায়িত্ব পালন করতে গেলে ফিরোজ দারোগা এবং ডিবি পুলিশ তাকে ও ধরে নিয়ে যায়।
৩। ১১ নং ওয়ার্ড খোলাপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র: ডিপি পুলিশ এবং আওয়ামী সন্ত্রাসীরা কেন্দ্রের ভিতরে ঢুকে বিএনপির সিরাজুল ইসলাম সহ সকল এজেন্টদের কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়।
৪। মুন্সি পাড়া ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেসে সারা রাত বেলট পেপার ছাপিয়ে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা সেগুলো নিয়ে বিভিন্ন কেন্দ্রে গেছে। তথ্য সূত্র জেলা বিএনপি বিজ্ঞান বিষয়ক সম্প্রাদক আনোয়ারুল ইসলাম।
৫। ৭ নং ওয়ার্ড দারুল উলুম মাদরাসা কেন্দ্র: বিএনপি এজেন্টদের কাছ থেকে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা এজেন্ট কার্ড ছিনিয়ে নিয়েছে।
৬। ৩০নং ওয়ার্ড বালুচাপলি কেন্দ্র: প্রধান এজেন্ট ফজলুল করিমসহ অন্যান্য এজেন্টদের পুলিশ ও আওয়ামী সন্ত্রাসীরা কেন্দ্র থেকে বের করে দিয়েছে।
৭। ৩০নং ওয়ার্ড নীলের পাড়া কেন্দ্রে পুলিশ ঢুকে আধঘন্টার মধ্যে কেন্দ্র থেকে বিএনপির সকল এজেন্টদের বেড় হয়ে যাওয়ার জন্য হুমকি দিয়েছে।
৮। ৩০নং ওয়ার্ড কানাইয়া কেন্দ্রে আওয়ামী সন্ত্রাসীর বিএনপির কোন এজেন্টদের কেন্দ্রের ভিতরে ঢুকতে দেয় নাই।
৯। কলমেশ^র প্রাইমারি স্কুল কেন্দ্র বিএনপির ৭ জন এজেন্ট এর কাছ থেকে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা এজেন্ট কার্ড ছিনিয়ে নিয়েছে।
১০। ৫নং ওয়ার্ড বাগবাড়ী কেন্দ্র: পুলিশ এবং আওয়ামী সন্ত্রাসীরা হুমকি ধুমকি ও তা-ব চালাচ্ছে।
১১। ৪নং ওয়ার্ড সারদাগঞ্জ কেন্দ্রে পুলিশ বিএনপি এজেন্টদেরকে বের করে দিয়েছে।
১২। ২নং ওয়ার্ড লতিফপুর কেন্দ্র-এজেন্ট বের করে দিয়ে নুরুল হক মেম্বারের নেতৃত্বে সকাল থেকে ব্যালট পেপারে সিল মারছে।