ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি: নীলফামারী ডিমলা উপজেলায় ১০ ও ১১(জুন) প্রানিসম্পদ দপ্তর ডিমলা,নীলফামারী এর আওতায় হ্যাচারীসহ আঞ্চলিক হাঁস প্রজনন খামার স্থাপন প্রকল্প (৩য় পর্যায়ে) প্রানিসম্পদের দুইদিন ব্যাপী “পারিবারিক পর্যায়ে হাঁস পালন বিষয়ক খামার প্রশিক্ষন” অনুষ্ঠানটি সকাল ১১ টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত প্রশিক্ষন শেষে প্রত্যেকের হাতে ৬ শত টাকা দেওয়া হয়।
সরজমিনে গিয়ে জানা যায় উত্তর তিতপাড়া গ্রামের মোঃ রিপন ইসলাম বলেন ট্রেনিং কবে থেকে শুরু হবে আমাকে জানানো হয় নাই । পরে রিপন লোক মারফত সংবাদ পেলে ডিমলা প্রানিসম্পদ অফিসে গেলে অফিসের কর্মচারী ((ভিএফএ) মোঃ শাহিনুর রহমান জানায় তোমার ট্রেনিং হবে না, রিপন হাজিরা খাতা দেখিতে চাহিলে কর্মচারী (ভিএফএ) শাহিনুর তাহার সাথে খারাব আচরন করেন এবং বাড়ি চলিয়া যাইতে বলে।
সংবাদকর্মীরা প্রাণিসম্পদ অফিসের কর্মচারী (ভিএফএ) মোঃ শাহিনুর রহমান এর কাছে ট্রেনিংয়ের হাজিরা খাতা দেখিতে চাহিলে বিভিন্ন তালবাহানা দেখাইতে থাকে । পরে উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের সহকারী (ভি এস) ডাঃ মোঃ সাইদুর রহমান এ কাছে জানতে চাহিলে তিনি সংবাদ কর্মীদের হাজিরা খাতা দেখাইলে দেখা যায় যে রিপনের স্বাক্ষরটি জাল । এ জাল স্বাক্ষরের কথা জানতে (ভিএফএ) মোঃ শাহিনুর রহমান বিষয়টি স্বীকার বলে আমার ভূল হয়েছে। এভাবেই বিভিন্ন প্রশিক্ষনার্থীর নামে জাল স্বাক্ষর করে হাতি নিচ্ছে সরকারী অর্থ। এ ট্রেনিংয়ের বিষয়ে এলাকায় না গিয়ে জরিব করেন মনগড়া ভাবে প্রাণিসম্পদের কর্মচারীরা অফিসে বসে। যাদের হাঁস নেই তাদেরকে টাকার বিনিময়ে নামের তালিকা দিয়েছে। আর যাদের হাঁসের খামার আছে তারা টাকা দিতে না পারায় তাদের নাম নেওয়া হয় নাই।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মোঃ রেজাউল হাসান এর সাথে মুঠো ফোনে কথা হলে তিনি জানায় এ বিষয়ে আমি জানি না তবে আমার অফিসের কর্মচারী (ভিএফএ) মোঃ শাহিনুর রহমান জানে বলে ফোনটি বন্ধ করে রাখেন।