রাজস্ব আয় বৃদ্ধি, প্রকৃত হোল্ডিং জানা ও কর আদায়ে স্বচ্ছতার লক্ষ্যে ডোর-টু-ডোর হোল্ডিং জরিপ নম্বর প্লেট স্থাপন ও ইলেকট্রনিক কার্যক্রম ই-টেন্ডার কার্যক্রম শুরু করেছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)।
আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১১ টায় গুলশানে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ হোল্ডিং গণনা ও ই-টেন্ডার কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন ডিএনসিসির প্রশাসক মো. ফারুক জলীল। এতে সভাপতিত্ব করেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিএম এনামুল হক।
এসময় সংস্থার প্রশাসক ফারুক জলীল বলেন, এই আধুনিকায়নে ফলে কর্পোরেশনের রাজস্ব আয় বাড়াসহ নগরীকে শতভাগ হোল্ডিং করের আওতায় আনা সম্ভব হবে। গণনা শেষে অনলাইনের মার্ধমে যাতে নগরবাসী কর পরিশোধ করতে পারেন সেই ব্যবস্থা করা হবে। ফলে কর পরিশোধে দীর্ঘ দিনের ভুগানি্ত থেকে মুক্তি পাবে হোল্ডিং মালিকরা। ডিজিটালাইজেশনের কারণে কর সংক্রান্ত সকল তথ্যাদি মুহুর্তেই জানতে পারবেন তারা।
তিনি বলেন, ডিএনসিসির পক্ষ থেকে হোল্ডিং জরিপ ও নম্বর পে্লট স্থাপনের জন্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে প্রত্যাশা সমাজ উন্নয়ন সংঘ, সুসমাজ ফাউন্ডেশন ও রেডি এবং ডিজিটালটেক নামের সংস্থাগুলোকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এই কার্যক্রম ওয়ার্ড পর্যায়ে শেষ হবে ১৫ দিনের মধ্যে আর সম্পূর্ণ শেষ হতে ৩ মাস সময় লাগবে। বর্তমানে উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতায় রেকর্ডেট হোল্ডিং আছে ১ লাখ ৫৬ হাজার। নতুন প্রতিটি হোল্ডিং নম্বরের ফি বাবদ গ্রাহকদেরকে ৩৭০ টাকা নেওয়া হবে। হোল্ডিং পে্লট লাগানোর সময় কর্পোরেশন কর্তৃপক্ষ একটি নির্দিষ্ট ফরম পূরণের মাধ্যমে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করবে তারা। নতুন এ হোল্ডিং প্লেট ‘এট্রেলিক বোর্ড’ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। একটি রোদ-বৃষ্টিতে নষ্ট হবে না। এ গণনার ফলে হোল্ডিংয়ের সংখ্যা আরো অনেক বাড়বে বলে ধরণা করা হচ্ছে। ভবন ও নির্দিষ্ট ফ্ল্যাটেও হোল্ডিং প্লেট দেওয়ার ফলে খুব সহজেই সনাক্ত করা সম্ভব হবে বলেও জানান তিনি।
প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিএম এনামুল হক বলেন, বর্তমান সরকারের ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে আমরা ই-টেন্ডারিং ব্যবস্থা চালু করেছি। যে কোন তালিকাভুক্ত ঠিকাদার ঘরে বসেই টেন্ডারে অংশ নিতে পারবেন। ফলে অনেক সময় পেশি শক্তি প্রয়োগকারীদের দখলে থাকা টেন্ডার নিয়ে যে বিশৃংখলা তৈরি হতো তা থেকে বেরিয়ে আসার যাবে। অন লাইনে সব নিয়ম মেনে আবেদন করলেই সংশি্লষ্টরা সকল তথ্য কর্পোরেশেনে না এসে পেয়ে যাবেন।
এসময় ডিএনসিসি’র প্রধান বর্জয ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন বিপন কুমার সাহাসহ প্রধান প্রকেৌশলী, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা ও ৫ অঞ্চলের নির্বাহী কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১১ টায় গুলশানে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ হোল্ডিং গণনা ও ই-টেন্ডার কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন ডিএনসিসির প্রশাসক মো. ফারুক জলীল। এতে সভাপতিত্ব করেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিএম এনামুল হক।
এসময় সংস্থার প্রশাসক ফারুক জলীল বলেন, এই আধুনিকায়নে ফলে কর্পোরেশনের রাজস্ব আয় বাড়াসহ নগরীকে শতভাগ হোল্ডিং করের আওতায় আনা সম্ভব হবে। গণনা শেষে অনলাইনের মার্ধমে যাতে নগরবাসী কর পরিশোধ করতে পারেন সেই ব্যবস্থা করা হবে। ফলে কর পরিশোধে দীর্ঘ দিনের ভুগানি্ত থেকে মুক্তি পাবে হোল্ডিং মালিকরা। ডিজিটালাইজেশনের কারণে কর সংক্রান্ত সকল তথ্যাদি মুহুর্তেই জানতে পারবেন তারা।
তিনি বলেন, ডিএনসিসির পক্ষ থেকে হোল্ডিং জরিপ ও নম্বর পে্লট স্থাপনের জন্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে প্রত্যাশা সমাজ উন্নয়ন সংঘ, সুসমাজ ফাউন্ডেশন ও রেডি এবং ডিজিটালটেক নামের সংস্থাগুলোকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এই কার্যক্রম ওয়ার্ড পর্যায়ে শেষ হবে ১৫ দিনের মধ্যে আর সম্পূর্ণ শেষ হতে ৩ মাস সময় লাগবে। বর্তমানে উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতায় রেকর্ডেট হোল্ডিং আছে ১ লাখ ৫৬ হাজার। নতুন প্রতিটি হোল্ডিং নম্বরের ফি বাবদ গ্রাহকদেরকে ৩৭০ টাকা নেওয়া হবে। হোল্ডিং পে্লট লাগানোর সময় কর্পোরেশন কর্তৃপক্ষ একটি নির্দিষ্ট ফরম পূরণের মাধ্যমে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করবে তারা। নতুন এ হোল্ডিং প্লেট ‘এট্রেলিক বোর্ড’ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। একটি রোদ-বৃষ্টিতে নষ্ট হবে না। এ গণনার ফলে হোল্ডিংয়ের সংখ্যা আরো অনেক বাড়বে বলে ধরণা করা হচ্ছে। ভবন ও নির্দিষ্ট ফ্ল্যাটেও হোল্ডিং প্লেট দেওয়ার ফলে খুব সহজেই সনাক্ত করা সম্ভব হবে বলেও জানান তিনি।
প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিএম এনামুল হক বলেন, বর্তমান সরকারের ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে আমরা ই-টেন্ডারিং ব্যবস্থা চালু করেছি। যে কোন তালিকাভুক্ত ঠিকাদার ঘরে বসেই টেন্ডারে অংশ নিতে পারবেন। ফলে অনেক সময় পেশি শক্তি প্রয়োগকারীদের দখলে থাকা টেন্ডার নিয়ে যে বিশৃংখলা তৈরি হতো তা থেকে বেরিয়ে আসার যাবে। অন লাইনে সব নিয়ম মেনে আবেদন করলেই সংশি্লষ্টরা সকল তথ্য কর্পোরেশেনে না এসে পেয়ে যাবেন।
এসময় ডিএনসিসি’র প্রধান বর্জয ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন বিপন কুমার সাহাসহ প্রধান প্রকেৌশলী, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা ও ৫ অঞ্চলের নির্বাহী কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।