পৃথিবী কাঁপানো ব্যান্ড ‘ব্যাকস্ট্রিট বয়েজ’র গান কে না শুনেছে। কিন্তু ইদানিংকালে তাঁরা যেন আর ততটা স্বমহিমা ধরে রাখতে পারছেন না। কারণ কী? নিজে মুখেই জানাবেন ব্যান্ডের সদস্যরা। তবে কোনো সাংবাদিক বৈঠক কিংবা একান্ত সাক্ষাৎকারে নয়। তথ্যচিত্রে সাহায্যে তাঁদের সম্পর্কে নানা জানা অজানা তথ্য পৌঁছে যাবে অনুরাগীদের কাছে। ‘শো এম হোয়াট ইউ আর মেড অফ’ তথ্যচিত্রটি ২০১৫র জানুয়ারিতে মুক্তি পেতে চলেছে। স্টিফেন কিজক পরিচালিত এই ছবিটিতে ব্যাকস্ট্রিট বয়েজের আসল সদস্যরা অভিনয় করবেন। নিক কার্টার, হাউয়িডরাফ, ব্রায়ান লিটরেল, এজে ম্যাকলিন এবং কেভিন রিচার্ডসনরা কখনও গিটার হাতে কখনো শুধুই বক্তব্য রাখবেন ক্যামেরার সামনে।
লিটরেল জানাচ্ছেন, ‘১৯৯২ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত আমরা পৃথিবীর বৃহত্তম হিট ব্যান্ড ছিলাম। কিন্তু তারপর সেই দারুণ সময়টা হারিয়ে যায়। ওই লেভেলের জনপ্রিয়তায় ধস নামে৷আসলে যখন একটি ছেলেদের ব্যান্ডের সকলেই যুবকে পরিণত হয় তখন তাদের মিউজিক্যাল চিন্তাভাবনায় পরিবর্তন হয় বলেই সেটার প্রভাব ব্যান্ডে পড়ে।’ বিশ্ব সঙ্গীতপ্রেমীদের কাছে যে এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ দলিল হয়ে থাকবে সে বিষয়ে সন্দেহ নেই৷তথ্যচিত্রটির প্রযোজনার দায়িত্বে ব্যান্ডের সদস্যদের সঙ্গে সহযোগিতা করবেন মিয়া বেজ।
পৃথিবী কাঁপানো ব্যান্ড ‘ব্যাকস্ট্রিট বয়েজ’র গান কে না শুনেছে। কিন্তু ইদানিংকালে তাঁরা যেন আর ততটা স্বমহিমা ধরে রাখতে পারছেন না। কারণ কী? নিজে মুখেই জানাবেন ব্যান্ডের সদস্যরা। তবে কোনো সাংবাদিক বৈঠক কিংবা একান্ত সাক্ষাৎকারে নয়। তথ্যচিত্রে সাহায্যে তাঁদের সম্পর্কে নানা জানা অজানা তথ্য পৌঁছে যাবে অনুরাগীদের কাছে। ‘শো এম হোয়াট ইউ আর মেড অফ’ তথ্যচিত্রটি ২০১৫র জানুয়ারিতে মুক্তি পেতে চলেছে। স্টিফেন কিজক পরিচালিত এই ছবিটিতে ব্যাকস্ট্রিট বয়েজের আসল সদস্যরা অভিনয় করবেন। নিক কার্টার, হাউয়িডরাফ, ব্রায়ান লিটরেল, এজে ম্যাকলিন এবং কেভিন রিচার্ডসনরা কখনও গিটার হাতে কখনো শুধুই বক্তব্য রাখবেন ক্যামেরার সামনে।
লিটরেল জানাচ্ছেন, ‘১৯৯২ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত আমরা পৃথিবীর বৃহত্তম হিট ব্যান্ড ছিলাম। কিন্তু তারপর সেই দারুণ সময়টা হারিয়ে যায়। ওই লেভেলের জনপ্রিয়তায় ধস নামে৷আসলে যখন একটি ছেলেদের ব্যান্ডের সকলেই যুবকে পরিণত হয় তখন তাদের মিউজিক্যাল চিন্তাভাবনায় পরিবর্তন হয় বলেই সেটার প্রভাব ব্যান্ডে পড়ে।’ বিশ্ব সঙ্গীতপ্রেমীদের কাছে যে এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ দলিল হয়ে থাকবে সে বিষয়ে সন্দেহ নেই৷তথ্যচিত্রটির প্রযোজনার দায়িত্বে ব্যান্ডের সদস্যদের সঙ্গে সহযোগিতা করবেন মিয়া বেজ।