ইয়াবা কারবারে কোটিপতি বনে গিয়েছিল দুই বোন। পুরো পরিবারই জড়িয়ে পরে এই ইয়াবাচক্রে। লোভে পড়ে মাদকের কারবার হয়ে গেছে ওদের নেশা! অপকর্ম করতে গিয়ে দুই বোন ও মা ধরা পড়লেও সংশোধন হয়নি ভাই। শেষে ভাইয়েরও শেষ রক্ষা হয়নি। ইয়াবা সম্রাজ্ঞী খেতাব পাওয়া দুই বোন হলো- আসমা আহমেদ ডালিয়া ও স্বপ্না আক্তার। তাদের ভাই সৈয়দ মাহবুবুর রহমানসহ (৩০) তিন জনকে ২৮ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসি) গোয়েন্দারা। অপর দুজন হলো- মাহবুবের স্ত্রী সৈয়দা সুমাইয়া ইসলাম নয়ন (২৫) এবং কারবারী জহিরুল ইসলাম বাবু (২৮)। গত সোমবার দিবাগত রাতে মোহাম্মদপুরের জাফরাবাদ ও আদাবর এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
ডিএনসির অতিরিক্ত পরিচালক (গোয়েন্দা) আহসানুর রহমান জানান, গত সোমবার গভীর রাতে মাহাম্মদপুরের জাফরাবাদের ৩২৮ নম্বর ভবনের দোতলার ফ্ল্যাটে অভিযান চালিয়ে ১৪ হাজার পিস ইয়াবাসহ প্রথমে বাবুকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর আদাবর থানার নবোদয় আবাসিক এলাকায় ৯/এ বাসায় থেকে ১৪ হাজার ইয়াবাসহ মাহবুব ও তার স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করা হয়। মাহবুবুবের পুরো পরিবার ইয়াবা কারবারে জড়িত। মাহবুবের দুই বোন ডালিয়া ও স্বপ্না এবং মা মনোয়রাকে আগেই গ্রেপ্তার করেছে ডিএনসি।
ইয়াবা কারবারে কোটিপতি বনে গিয়েছিল দুই বোন। পুরো পরিবারই জড়িয়ে পরে এই ইয়াবাচক্রে। লোভে পড়ে মাদকের কারবার হয়ে গেছে ওদের নেশা! অপকর্ম করতে গিয়ে দুই বোন ও মা ধরা পড়লেও সংশোধন হয়নি ভাই। শেষে ভাইয়েরও শেষ রক্ষা হয়নি। ইয়াবা সম্রাজ্ঞী খেতাব পাওয়া দুই বোন হলো- আসমা আহমেদ ডালিয়া ও স্বপ্না আক্তার। তাদের ভাই সৈয়দ মাহবুবুর রহমানসহ (৩০) তিন জনকে ২৮ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসি) গোয়েন্দারা। অপর দুজন হলো- মাহবুবের স্ত্রী সৈয়দা সুমাইয়া ইসলাম নয়ন (২৫) এবং কারবারী জহিরুল ইসলাম বাবু (২৮)। গত সোমবার দিবাগত রাতে মোহাম্মদপুরের জাফরাবাদ ও আদাবর এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
ডিএনসির অতিরিক্ত পরিচালক (গোয়েন্দা) আহসানুর রহমান জানান, গত সোমবার গভীর রাতে মাহাম্মদপুরের জাফরাবাদের ৩২৮ নম্বর ভবনের দোতলার ফ্ল্যাটে অভিযান চালিয়ে ১৪ হাজার পিস ইয়াবাসহ প্রথমে বাবুকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর আদাবর থানার নবোদয় আবাসিক এলাকায় ৯/এ বাসায় থেকে ১৪ হাজার ইয়াবাসহ মাহবুব ও তার স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করা হয়। মাহবুবুবের পুরো পরিবার ইয়াবা কারবারে জড়িত। মাহবুবের দুই বোন ডালিয়া ও স্বপ্না এবং মা মনোয়রাকে আগেই গ্রেপ্তার করেছে ডিএনসি।
ইয়াবা সম্রাজ্ঞী ডালিয়া ও স্বপ্না
ডিএনসির তত্ত্বাবধায়ক (ভারপ্রাপ্ত) ফজলুল হক খান জানান, গত ৯ জুলাই এ্যলিফেন্ট রোডে বাটা সিগস্যালের কাছে ১৭৩ নম্বর সিদ্দিক প্লাজার নবম তলার ৮/বি নম্বর ফ্ল্যাট থেকে ডালিয়াকে ৩২ হাজার ইয়াবা ও দেড় লাখ টাকাসহ গ্রেপ্তার করা হয়। উত্তর ধানমন্ডি কলাবাগারের ৪৮ নম্বর বাড়ির একটি ফ্ল্যাট থেকে স্বপ্না, তার স্বামী শামিম আহমেদ ও ফুফু মাহমুদা রানীকে ছয় হাজার ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করা হয়। পরবর্তীতে পশ্চিম রাজাবাজারের ৫২/এ নম্বর সাত তলা বাড়ির তৃতীয় তলায় ২/বি নম্বর ফ্ল্যাট থেকে ডালিয়া ও স্বপ্নার মা মনোয়ারাকে ১২ হাজার পিস ইয়াবা এবং এক লাখ ৩০ হাজার টাকাসহ গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি আরো বলেন, ডালিয়া ও তার ভাই মাহবুবসহ পারিবারিক সিন্ডিকেট বাবুর কাছ থেকে ইয়াবা সংগ্রহ করতো। বাবুর বাড়ি টেকনাফে। ২০১২ সালে বিয়ে করে ঢাকায় বসবাস শুরু করে সে। টেকনাফের ইয়াবা সম্রাট আলমের সহযোগিতায় বাবু ঢাকায় ইয়াবা বাণিজ্য শুরু করে। ধীরে ধীরে রাজধানীতে সে শক্তিশালী ইয়াবা নেটওয়ার্ক গড়ে তোলে।