প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পোশাকের দাম বাড়লেই শ্রমিকের মজুরি বাড়বে, আর তাতে শ্রমিক স্বাচ্ছন্দ্যের জীবন পাবে। এর মধ্য দিয়ে তারা হয়ে উঠবে উন্নয়নের সমান অংশীদার। আজ রবিবার বিজিএমইএ’র উদ্যোগে তিন দিনব্যাপী ঢাকা অ্যাপারেল সামিটের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তৈরি পোশাক খাত বাংলাদেশের গর্ব হিসেবে তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে জানান, দেশের রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮০ শতাংশ আসে এই খাত থেকে। এতে প্রায় ৪০ লাখ শ্রমিকের কর্মসংস্থান, যার প্রায় ৮০ শতাংশই নারী। নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের ফলে দেশের দারিদ্র্য দ্রুত কমে আসছে বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, পোশাক খাত প্রসারের ফলে সার্বিক সেবাখাত বিকশিত হয়েছে। অগ্র ও পশ্চাৎ সংযোগ শিল্প গড়ে উঠেছে। রপ্তানিমুখী কম্পোজিট টেক্সটাইল শিল্প গড়ে উঠায় তৈরি পোশাকে দেশীয় মূল্য সংযোজনও বেড়েছে। দেশের প্রায় ২০ শতাংশ মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে তৈরি পোশাক খাতের ওপর নির্ভরশীল।
তৈরি পোশাক শিল্পে তার সরকার আর্থিক প্রণোদনা ও নীতি-সহায়তা দিয়ে আসছে ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে, এমন ঘোষণা দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন এটাই তার সরকারের দায়িত্ব।
প্রধানমন্ত্রী এ সময় শ্রমিক কল্যাণে তার সরকারের নেওয়া পদক্ষেপগুলোও তুলে ধরেন। পোশাক শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ৫৩০০ টাকায় উন্নীত করার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, পাঁচ বছরে ২২০ শতাংশ মজুরি বেড়েছে। বিশ্বের কোথাও মজুরি বৃদ্ধির এমন উদাহরণ নেই।
সরকারের পাশাপাশি বিজিএমইএ পোশাক শ্রমিকদের কল্যাণে কাজ করছে বলেও প্রধানমন্ত্রী তার বক্তৃতায় উল্লেখ করেন। স্কুল, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, হাসপাতাল, গ্রুপবিমা, ট্রেড ইউনিয়ন-সংক্রান্ত পরামর্শক সেল, প্রশিক্ষণ ইত্যাদি ছাড়াও শ্রমিকদের বিনোদনের জন্য সংগীত প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে।
তৈরি পোশাক খাত বাংলাদেশের গর্ব হিসেবে তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে জানান, দেশের রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮০ শতাংশ আসে এই খাত থেকে। এতে প্রায় ৪০ লাখ শ্রমিকের কর্মসংস্থান, যার প্রায় ৮০ শতাংশই নারী। নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের ফলে দেশের দারিদ্র্য দ্রুত কমে আসছে বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, পোশাক খাত প্রসারের ফলে সার্বিক সেবাখাত বিকশিত হয়েছে। অগ্র ও পশ্চাৎ সংযোগ শিল্প গড়ে উঠেছে। রপ্তানিমুখী কম্পোজিট টেক্সটাইল শিল্প গড়ে উঠায় তৈরি পোশাকে দেশীয় মূল্য সংযোজনও বেড়েছে। দেশের প্রায় ২০ শতাংশ মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে তৈরি পোশাক খাতের ওপর নির্ভরশীল।
তৈরি পোশাক শিল্পে তার সরকার আর্থিক প্রণোদনা ও নীতি-সহায়তা দিয়ে আসছে ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে, এমন ঘোষণা দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন এটাই তার সরকারের দায়িত্ব।
প্রধানমন্ত্রী এ সময় শ্রমিক কল্যাণে তার সরকারের নেওয়া পদক্ষেপগুলোও তুলে ধরেন। পোশাক শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ৫৩০০ টাকায় উন্নীত করার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, পাঁচ বছরে ২২০ শতাংশ মজুরি বেড়েছে। বিশ্বের কোথাও মজুরি বৃদ্ধির এমন উদাহরণ নেই।
সরকারের পাশাপাশি বিজিএমইএ পোশাক শ্রমিকদের কল্যাণে কাজ করছে বলেও প্রধানমন্ত্রী তার বক্তৃতায় উল্লেখ করেন। স্কুল, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, হাসপাতাল, গ্রুপবিমা, ট্রেড ইউনিয়ন-সংক্রান্ত পরামর্শক সেল, প্রশিক্ষণ ইত্যাদি ছাড়াও শ্রমিকদের বিনোদনের জন্য সংগীত প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে।