এবারই প্রথম বিধানসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তিনি। দলের সাধারণ সম্পাদক রাম মাধব জানিয়েছেন, বিজেপির সংসদীয় পর্ষদের বৈঠকে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। বিজেপির সংসদীয় পর্ষদে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, অমিত শাহ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংহ, বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ, অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি, পরিবহণ মন্ত্রী নীতীন গড়গড়িসহ দলের অন্য শীর্ষ নেতারা। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে বিপ্লব দেবের নাম ঘোরাফেরা করছিল আগে থেকেই। ভোটগ্রহণের আগে জনমত সমীক্ষায় মানিক সরকারের থেকে বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন বিপ্লব। দিল্লিতে থাকাকালীন বিপ্লব স্থানীয় জিম ইনস্ট্রাক্টরের কাজও করেছেন। রাষ্ট্রীয় স্বয়মসেবক সংঘ (আরএসএস)-এর স্বেচ্ছাসেবক ছিলেন বিপ্লব। আরএসএসে বিল্পবের প্রশিক্ষক ছিলেন সুনীল দেওধর, যিনি ত্রিপুরায় বিজেপির দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা ছিলেন। তার মেন্টর ছিলেন কে এন গোবিন্দচার্য। ১৫ বছর পর তিনি ত্রিপুরায় ফিরে আসেন। ২০১৬ সালে সুধীন্দ্র দাশগুপ্তকে সরিয়ে তাঁকে রাজ্য সভাপতি করে বিজেপি। মাত্র ২ বছরেই ত্রিপুরায় দলের পারফরম্যান্সকে অপ্রত্যাশিত উচ্চতায় নিয়ে যেতে সাহায্য করেছেন বিজেপি নেতা বিপ্লব দেব।