গাজীপুর সদর উপজেলার সিংড়াতলী বিট অফিসের পাশেই সরকারী ভূমিতে সাধারন জনগণ বনভূমি উজাড় করে বিট কর্মকর্তা এবং ফরেস্ট গার্ডের তত্বাবধানে অবাধেই বসবাসের জন্য পাকা ঘড় বাড়ি নির্মান করছে।
এতে বিট কর্মকর্তা জনাব নাসির উদ্দীনের সাথে সরাসরি কথা বলার জন্য বিট অফিসে সরেজমিনে উপস্থিত হয়ে জানতে চাইলে তিনি এ বিষয়ে কিছু জানেন না বলেন। কিন্তু ঐ বিট কর্মকর্তার সামনেই এক সাধারন ফরেস্ট গার্ড সাংবাদিকদের সাথে চ্যালেঞ্জ করে বলেন যেখানে ঘড়বাড়ি নির্মান করা হচ্ছে সেখানে কোনো সরকারী বনের বা কোনো গেজেট নেই বলে উচ্চস্ব্ররে জোড়ালো গলায় এবং অকথ্য ভাষায় চ্যালেঞ্জের মুকাবেলা করার আশ্বাস দেন।
কিন্তু বিট অফিসার নাসির উদ্দীন বলেন তিনি কিছুই জানেন না। অতচ তারই সামনে এক ফরেস্ট গার্ড উত্তেজিত হয়ে সাংবাদিকদের ক্যামেরা ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলেও ওই বিট অফিসার নিরবে বসে তা স্ব চোক্ষে অবলোকন করেই যাচ্ছিলেন।
সেই সাধারন বন কর্মকর্তার চ্যালেঞ্জ সাংবাদিকদরা নির্বিঘ্নে কাগজ এবং গেজেট থাকার সত্যতা আগামী যে কোনো একসময় এলাকার মান্যগন্য ব্যাক্তিদের সামনেই প্রমান করে দেবে । কারন বসতি নির্মানের জায়গায় গেজেট এবং বনের জমি রয়েছে এর প্রমানাধি মিডিয়া কর্মীদের কাছে আছে বলেই তারা এর সত্যতা প্রমানের চ্যালেঞ্জ নিয়ে চলে আসে।
কারন বসতি নির্মানের জৈনক্য এক ব্যাক্তি বাজারে দাড়িয়ে উক্ত সংবাদকর্মী এবং আরও মিডিয়ার দুই সাংবাদিকের সামনেই স্বীকার করেছে যে ঐখানে আংশিক খাস এবং গেজেট রয়েছে। এবং সে ঐ কর্মীদের কিছু টাকা দিয়ে ম্যানেজ করার চেষ্টা করলেও এতে কোন লাভ হয় নি।
কিন্তু এরপরও বিট অফিসার কোনো ভূমিকা পালন করে নাই।
অবশেষে ঐ ফরেস্ট গার্ড এলাকার কিছু সন্ত্রাসী এবংবিভিন্ন মামলার আসামী এবং বর্তমানে যারা এলাকার বিভিন্ন অন্যায় অপকর্ম করে তাদের নাম বলে আমাদের ভয়বিতী দেখায়।
সর্বশেষ ঘটনাইও বিট কর্মকর্তা নাসির উদ্দীন নিরব ভূমিকাই অব্যাহত ছিলো।