ভিক্টোরিয়াস সিক্রেটসের ‘পরী’ কিংবা অন্যান্য আন্তর্জাতিক মডেলদের ঝলমলে পোশাক আর জাঁকজকমপূর্ণ জীবন দেখলে তাদের সাফল্যগাথার জানান দেয়। এই সুন্দরীরা যথেষ্ট আয় করেন।
অবশ্য অনেকেই বলেন, ক্যামেরায় দেখে যেমনটা মনে করা হয়, ততটা সোজা নয়। দামি ব্র্যান্ডের পোশাক পরে র্যাম্প কররেই নামি কিংবা ধনী মডেল হওয়া যায় না। অনেক কাঠ-খড় পোড়াতে হয়। কিন্তু সুদানের এই কৃষ্ণ সুন্দরী আক্ষরিক অর্থেই অনেক নামি মডেলের চেয়ে বেশি অর্থ আয় করেন।
ফ্যাশন জগতে সাদা চামড়ার জয়জয়কার। অবশ্য এখন কালোর মাঝের অদেখা সৌন্দর্য তুলে ধরতে চান অনেকে। তবুও নাওমি ক্যাম্পবেলের ভাগ্য আর কয়জনের কপালে ফেরে। এদের ভিড়ে সুদানের আনোক ইয়াই এর কথা না বললেই নয়।
এমনিতেই ইনস্টাগ্রামে তার ছবিগুলো অসংখ্য ফলোয়ার এনে দিয়েছে।
এবার বিশ্বের সব নামিদামি ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলো নয়া আবিষ্কৃত এই কৃষ্ণ সুন্দরীকে মডেল হিসেবে পেতে চায়।
আসলে ওয়াশিংটনের হাওয়ার্ড ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাসে ১৯ বছর বয়সী এই তরুণীর ছবি তোলেন এক ফটোগ্রাফার। এটা ইনস্টাগ্রামে দেওয়ার পরই মডেলিংয়ের প্রস্তাব আসে তার। সেই উত্থান, আর পিছে ফিরে তাকাতে হয়নি।
এখন আনোক একের পর এক ফটোশুটে পোজ দিচ্ছেন। আর প্রতিঘণ্টার জন্যে তার পারিশ্রমিক ১৫ হাজার ডলার, বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় সাড়ে ১২ লাখ টাকা! অর্থাৎ, সাধারণ কর্মদিবসের হিসেবে যদি তিনি দিনে ৮ ঘণ্টা এ কাজে সময় দেন তো প্রতিদিনের আয় প্রায় কোটি টাকার সমান!
সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া