উৎসব উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মনোজ কুমার রায়।মন্ত্রী বলেন, দেশের বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে থাকা বধ্যভূমিগুলো এক একটি এক এক রকম নকশায় ও গণকবরগুলো অভিন্ন নকশায় সংরক্ষণ করা হবে- যাতে করে পরবর্তী প্রজন্ম মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানতে পারে।
সোনাগাজীতে মুক্তিযুদ্ধের সময় এক যোদ্ধার হত্যার সাথে উপজেলা পর্যায়ের এক বর্তমান মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের জড়িত থাকার বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ওই ব্যাপারে আদালতে মামলা বিচারাধীন রয়েছে। প্রয়োজনে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিষয়টির সুরাহা করা হবে।
এ ছাড়াও রংপুরে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর পরাজয় প্রসঙ্গে মোজাম্মেল হক বলেন, ওই নির্বাচনে আমাদের দলীয় প্রার্থীর পরাজয় ঘটলেও সেখানে মূলত গণতন্ত্রেরই জয় হয়েছে। সেখানে অনেকটা ভোট উৎসব হয়েছে। মানুষ স্বতস্ফুর্তভাবে ভোট দিয়েছে।
শতবর্ষের উৎসব উদযাপন কমিটির সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাইয়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সাবেক মহিলা এমপি অধ্যাপিকা পান্না কায়সার, পুলিশ সুপার এস এম জাহাঙ্গীর আলম সরকার, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব শমী কায়সার। এতে আরো বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ফেনী সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান, সোনাগাজী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জেড এম কামরুল আনাম।
পরে মন্ত্রী বি সি লাহা উচ্চ বিদ্যালয়ের নতুন ভবন ও নবাবপুর বাজারে ‘কায়সার-রায়হান স্মৃতি পাঠাগার’ এর নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।