Slider কৃষি, পরিবেশ ও প্রকৃতি

 

forest-city1

 

 

 

 

 

বি.এম. রাসেল: পরিবেশ রক্ষায় এবং দুষণমুক্ত শহর গড়তে নতুন উদ্যোগ নিয়েছে চীন। দেশটিতে নানাবিধ গাছপালা দিয়ে তৈরি হবে একটি শহর। প্রায় দশ লক্ষ গাছ দিয়ে ঢাকা থাকবে সমগ্র শহরটি।

দক্ষিণ চীনের কুয়াংশি প্রদেশে তৈরি হচ্ছে এই ফরেস্ট সিটি। যেখানে কমবেশি প্রায় ৩০ হাজার মানুষ থাকতে পারবেন। অফিস, হোটেল, হাসপাতাল, দোকান সবই থাকবে এই ফরেস্ট সিটিতে। নানা আকারের ছোট থেকে মাঝারি গাছ দিয়ে সাজিয়ে তোলা হবে সমগ্র শহর। একইসঙ্গে থাকছে প্রায় ৪০ হাজার বড় গাছ। লি নদীর তীরে এই শহর তৈরির কাজ ২০২০ সালের মধ্যেই শেষ হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

পরিবেশ রক্ষায় এবং দুষণমুক্ত শহর গড়তে নতুন উদ্যোগ নিয়েছে চীন। দেশটিতে নানাবিধ গাছপালা দিয়ে তৈরি হবে একটি শহর। প্রায় দশ লক্ষ গাছ দিয়ে ঢাকা থাকবে সমগ্র শহরটি। দক্ষিণ চীনের কুয়াংশি প্রদেশে তৈরি হচ্ছে এই ফরেস্ট সিটি। যেখানে কমবেশি প্রায় ৩০ হাজার মানুষ থাকতে পারবেন। অফিস, হোটেল, হাসপাতাল, দোকান সবই থাকবে এই ফরেস্ট সিটিতে। নানা আকারের ছোট থেকে মাঝারি গাছ দিয়ে সাজিয়ে তোলা হবে সমগ্র শহর। একইসঙ্গে থাকছে প্রায় ৪০ হাজার বড় গাছ। লি নদীর তীরে এই শহর তৈরির কাজ ২০২০ সালের মধ্যেই শেষ হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

চীনের এই ফরেস্ট সিটির কাজ সম্পন্ন হলে দূষণের হার অনেকটাই কমবে। নির্মাতাদের দাবি অনুসারে, শহরের সবুজ গাছগুলি প্রতি বছরে দশ হাজার টন কার্বন ডাই অক্সাইড বাতাস থেকে নেবে। ওই সম পরিমাণ কার্বন ডাই অক্সাইড এক বছরে ১৯৬১টি গাড়ি থেকে নির্গত হয়। সেই সঙ্গে পরিবেশে ৯০০ টন অক্সিজেনের যোগান দেবে চীনের এই ফরেস্ট সিটি। যা একজন মানুষ ৯৫ বছরে বাতাস থেকে গ্রহণ করে।চীনের এই ফরেস্ট সিটির কাজ সম্পন্ন হলে দূষণের হার অনেকটাই কমবে। নির্মাতাদের দাবি অনুসারে, শহরের সবুজ গাছগুলি প্রতি বছরে দশ হাজার টন কার্বন ডাই অক্সাইড বাতাস থেকে নেবে। ওই সম পরিমাণ কার্বন ডাই অক্সাইড এক বছরে ১৯৬১টি গাড়ি থেকে নির্গত হয়। সেই সঙ্গে পরিবেশে ৯০০ টন অক্সিজেনের যোগান দেবে চীনের এই ফরেস্ট সিটি। যা একজন মানুষ ৯৫ বছরে বাতাস থেকে গ্রহণ করে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *