প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মুখোমুখি হচ্ছেন হিলারি-ট্রাম্প

Slider সারাবিশ্ব

 

2016_03_02_11_46_23_1TGmbGg24H63Wuy4VBkucxSaySKPY5_original

 

 

 

 

ঢাকা: যুক্তরাষ্ট্রে ‘সুপার টুইসডে’ বা সেরা মঙ্গলবারে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বিরাট জয় পেয়েছেন  হিলারি ও ট্রাম্প। মোট ১১টি রাজ্যে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট প্রার্থিতার ওই লড়াইয়ে ডেমোক্রেট দলের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিলারি ক্লিনটন ও রিপাবলিকান দলের ডোনাল্ড ট্রাম্প মোট সাতটি করে অঙ্গরাজ্যে জয়লাভ করেছেন। হিলারির একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী বার্নি স্যান্ডার্স চারটিতে এবং ট্রাম্পের দুই প্রতিদ্বন্দ্বী ক্রুজ দুইটিতে ও রুবি মাত্র একটি রাজ্যে জয় পেয়েছেন।

ফলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের মূল লড়াইটা হিলারি ও ট্রাম্পের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে তা মোটামুটি নিশ্চিত। আগামী ৮ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।

মার্কিন সংবাদ মাধ্যম সিএনএন বলছে, মঙ্গলবারের নির্বাচনে মোট সাতটি অঙ্গরাজ্যে ছয় পেয়েছেন ডেমোক্রেট দলের মনোনয়ন প্রত্যাশী হিলারি ক্লিনটন। তিনি বিজয়ী হয়েছেন জর্জিয়া, ভার্জিনিয়া, আলবামা, টেনেসি, আরকানসাস, ম্যাসাচুসেটস ও টেক্সাসে। এর আগে তিনি আরো তিনটি রাজ্যে জয় পেয়েছিলেন।

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বার্নি স্যান্ডার্স জয় পেয়েছেন চারটিতে। তিনি বিজয়ী হয়েছেন ওকলাহোমা, কলোরাডো, মিনেসোটা ও নিজ অঙ্গরাজ্য ভারমন্টে। এর আগে তিনি আরো একটিতে জয় পেয়েছিলেন। সুপার টুইসডের পর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থিতা বছাইয়ের দৌড়ে অনেকখানি এগিয়ে গেলেন হিলারি। স্যান্ডার্সের পক্ষে তাকে আটকানো আর সম্ভব হচ্ছে না বলেই মনে হয়। ফলে হোয়াইট হাউস দখলের লড়াইয়ে তিনি হচ্ছেন ডেমোক্রেটদের বাজির ঘোড়া তা এখন  নিশ্চিত করেই বলা যায়। ।

অন্যদিকে রিপাবলিকান দলের মনোননয়ন প্রত্যাশী ডোনাল্ড ট্রাম্প জয় পেয়েছেন আরকানসাস, জর্জিয়া, আলবামা, ম্যাসাচুসেটস, টেনেসি, ভারমন্ট ও ভার্জিনিয়াসহ মোট সাতটিতে। এর আগে তিনি আরো তিনটি অঙ্গরাজ্যে জয় পেয়েছিলেন। মঙ্গলবারের নির্বাচনে একই দলের টেড ক্রুজ জয় পেয়েছেন টেক্সাস, ওকলাহামা ও কলরাডো অঙ্গরাজ্যে। একই দলের রুবিও জয় পেয়েছেন মিনেসোটায়।

প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মনোয়নের লড়াইয়ে ডেমোক্রেটিক দলের প্রার্থী দুজনই, হিলারি ও স্যান্ডার্স। তবে  রিপাবলিকান দলের মোট পাঁচজন প্রার্থিতার জন্য লড়ছেন। এরা হলের ডোনাল্ড ট্রাম্প, টেড ক্রুজ, মার্কো রুবিও, জন কেসিক এবং বেন কারসন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *