দ্বিতীয় ম্যাচেও বড় জয় বাংলাদেশের

Slider খেলা

 

1453035006

 

 

 

 

 

চার ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের টানা দুই ম্যাচ জিতে সিরিজ জয়ের আরো কাছে পৌঁছে গেল বাংলাদেশ। রোববার খুলনায় ৪২ রানের দাপুটে জয় পেয়েছে মাশরাফি বাহিনী।

আগে ব্যাট করে ৩ উইকেটে ১৬৭ রান করেছে মাশরাফি বিন মুর্তজার দল। টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা মন্দ হয়নি বাংলাদেশের। তামিম ইকবাল ও সৌম্য সরকার মিলে উদ্বোধনী জুটিতে ৪৫ রান তোলেন। ২৩ রান করে তামিম ফিরে গেলে ভাঙে এ জুটি। মুজারাবানির বলে ভিটোরিকে ক্যাচ দেওয়া তামিম ১৭ বলে ৩টি চার ও এক ছক্কায় ২৩ রানের ইনিংসটি সাজান।

বাংলাদেশের পক্ষে সাব্বির ও সৌম্য- দুজনই ৪৩ রান করেন। ৩০ বলে ৩টি ছক্কা ও এক চারে ৪৩ রানে অপরাজিত ছিলেন সাব্বির। আর সৌম্য ৩৩ বলে ৩টি ছক্কা ও ৪টি চারে ৪৩ রান করে আউট হন।

জবাব দিতে নেমে দারুণ ওপেনিং জুটির পর হঠাৎ ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ হারায় জিম্বাবুয়ে। দলীয় ৫০ রানের মাথায় সিবান্দা ফিরে যাওয়ার পর মাসাকাদজা, উইলিয়ামস এবং মুতুমবামিকে ফিরতে হয়।

জবাব দিতে নেমে দারুণ ওপেনিং জুটির পর হঠাৎ ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ হারায় জিম্বাবুয়ে। দলীয় ৫০ রানের মাথায় সিবান্দা ফিরে যাওয়ার পর মাসাকাদজা, উইলিয়ামস এবং মুতুমবামিকে ফিরতে হয়।

প্রথম আঘাতটা করেন মাশরাফি। ততক্ষণে জিম্বাবুয়ে ৫০ ছুঁয়েছে। সিবান্দাকে বোল্ড করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। দ্বিতীয় আঘাত সাব্বিরের। অভিজ্ঞ মাসাকাদজাকে ছেঁটে ফেলেন তিনি। বড় শট খেলতে যেয়ে রিয়াদের হাতে ধরা পড়ে যান। উইলিয়ামসকে দ্রুত ফেরান শুভাগত হোম। এরপর মুতুমবামিকে সৌম্য সরকারের ক্যাচ বানান ওই সাব্বির রহমানই।

৫০ থেকে ৬৮তে যেতে চার উইকেট নাই হয়ে যাওয়ার পর মুরকে নিয়ে ওয়ালার ম্যাচে ফেরার চেষ্টা করেন। ৩৭ রানের জুটিও গড়েন দুজনে। কিন্তু আল-আমিন তাদের সেই ছন্দ কাটেন। ওয়ালারকে (২৯) সৌম্য সরকারের ক্যাচ বানান।

এরপর আর মূলত স্বপ্ন দেখা হয়নি জিম্বাবুয়ের। মাদজিভা আসতে না আসতেই মুস্তাফিজের দুর্দান্ত ডেলিভারির সামনে পড়েন। শূন্য রানে ক্লিন বোল্ড হয়ে ফিরতে হয় তাকে।

শেষ তিন ওভারে জিম্বাবুয়ের দরকার ছিল পঞ্চাশের বেশি। অতিথিরা তার ধারেকাছে পৌঁছাতে না পেরে ৪২ রানের হার বরণ করে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *