নিরাপত্তা বাহিনী সূত্র জানিয়েছে, বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক এবং সামরিক-বেসামরিক পদস্থ কর্মকর্তাদের নিয়ে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী সকাল সাড়ে ছয়টার দিকে স্মৃতিসৌধে প্রবেশ করেন। একটু পরই তাঁরা স্মৃতিসৌধের বেদিতে ফুল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। ৬টা ৪৮ মিনিটের দিকে তাঁরা বেড়িয়ে যান। পরে শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।
সিপিবি, বাসদ, জাসদ, গণফোরাম, যুক্তফ্রন্ট, জাকের পার্টি, ঢাকা ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়সহ আওয়ামী লীগ ও বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে স্মৃতিসৌধের বেদিতে ফুল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে। স্মৃতিসৌধের বেদিতে ফুল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে বেলা সোয়া ১১টার দিকে বেড়িয়ে যান বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
ঢাকা জেলা কমিউনিটি পুলিশের উদ্যোগে আমিনবাজার থেকে স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে ২৬টি বড় এলইডি প্রজেক্টর বসানো হয়েছে। এসব প্রজেক্টরের মাধ্যমে ১৯৪৭ থেকে ৭১ সালের উল্লেখযোগ্য ঘটনাপ্রবাহ দেখানো হচ্ছে। এ ছাড়া স্মৃতিসৌধের ভেতরের মুক্তমঞ্চে ঢাকা জেলা পুলিশের উদ্যোগে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও রক্তদান কর্মসূচি চলছে।