মাহফুজ আহমেদ কুমিল্লা থেকেঃ
কুমিল্লার দেবিদ্বার পূর্বপাড়া (পুরাতন বাজার) এলাকায় নসু মিয়া মালিকাধীন গত বছর খানেক আগে থেকে শুরু হয়েছে মুখরোচর খাবার ফোসকা তৈরীর কারখানা।
কারখান তৈরী কৃত ফোসকা গুলো চলে যায় স্কুল ,কলেজে,মার্কেট ও চটপটি ফোসকার দোকানে এতে সব পেশা শ্রেনীর মানুষ কিছুটা সময় জুড়ে বেশ মজা করেই ফোসকা কিংবা চটপটির সাথে মিশিয়ে খান ।
কিন্তু সেই ফোসকাগুলো বানানো হচ্ছে অপরিস্কার ও অস্বাস্থকর পরিবেশে ।
সরেজমিনে ফোসকা কারখানাটি ঘুরে দেখলে দেখা যায়, ফোসকা তৈরীর কারখানায় ব্যবহৃত ভৈজ্য তেল অপরিশোধিত ।
ফোসকার খামির(জমাট) তৈরী করে খালি পা দিয়ে ,ফোসকার টেবিলে শিশুরা ফোসকা বানাচ্ছে ।
এমন অস্বাস্থকর পরিবেশে তৈরী ফোসকার সাথে রোগজীবানু সহ অনন্য সংক্রামক সহজেই ফোসকার মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে ।
স্বাস্থবিদ ‘রা বলছেন .অপরিস্কার এবং অস্বাস্থকর পরিবেশে তৈরী হওয়া এই সব ফোসকা মানব দেহে রোগের সংক্রামক ঘটিয়ে থাকে ।
অন্যদিকে দেবিদ্বারের সচেতন নাগরিকরা জানান, স্বাস্থহানীকর এই ফোসকার কারখানা এখনই বন্ধ না করতে পারলে আগামী প্রজন্মের মানুষদের মানবদেহে অনেক রোগের সংক্রামক ঘচবে ।