বিবিসি অনলাইনের খবরে জানানো হয়, আজ ভোরে ক্ষেপণাস্ত্রটি উৎক্ষেপণ করা হয়। দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনী বলছে, ক্ষেপণাস্ত্রটি ৪ হাজার ৫০০ কিলোমিটার কৌণিক দূরত্ব পেরিয়ে জাপানের জলসীমায় গিয়ে পড়ে।
ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ নিয়ে উত্তর কোরিয়া কোনো মন্তব্য করেনি।
পিয়ংইয়ং এর আগে গত সেপ্টেম্বরে আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করে। তা ছিল উত্তর কোরিয়ার ষষ্ঠ ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা। বিশ্বব্যাপী নিন্দা ও নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে পারমাণিবক কর্মসূচি ও ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার সাম্প্রতিক এই ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ নিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ জরুরি অধিবেশন আহ্বান করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ম্যাটিস বলেন, অন্য যেকোনোবারের তুলনায় উত্তর কোরিয়ার এবারের ক্ষেপণাস্ত্রটি অনেক বেশি শক্তিসম্পন্ন। উত্তর কোরিয়ার উৎক্ষেপণ করা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সব জায়গায় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
হোয়াইট হাউস বলছে, বিষয়টি নিয়ে তাঁরা নজরদারি করছে।
উত্তর কোরিয়ার এ ধরনের উসকানিমূলক আচরণ মেনে নেবে না বলে জানিয়েছে জাপান। দক্ষিণ কোরিয়াও এই ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের নিন্দা জানিয়েছে।