স্মার্ট ঝকঝকে চকচকে চেহারার কথা আমরা জানি। অত্যাধুনিক জীবনে চলাফেরা, আদবকায়দায় স্মার্টনেসও অপরিহার্য। কিন্ত্ত স্মার্ট চামচ! এমন দুটো শব্দ মনে বিস্ময়ের উদ্রেক করতে পারে। কিন্ত্ত এমনটাই হয়েছে। পার্কিনসনস রোগীদের জন্যই কার্যত তৈরি এই চামচ। এই রোগীদের ক্ষেত্রে হাত সবসময়েই কাঁপে। তাই চামচে করে কোনও কিছু খাওয়ার সময় তা চামচ থেকে বেশিরভাগ সময়েই পড়ে যায়। বিরাট সমস্যা। সমস্যার নিরসনে হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন আমেরিকার সান ফ্রান্সিসকো মেডিক্যাল সেণ্টারের স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞ ড. জিল ওস্ট্রেম। পার্কিনসনস রোগ নিয়ে নিরন্তর গবেষণা চালিয়েছেন জিল। স্মার্ট চামচ আবিষ্কারে তাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য। এই চামচ প্রচারের দায়িত্বে রয়েছে গুগল।
উল্লেখ্য, গুগলের সহ-প্রতিষ্ঠাতা সের্গেই ব্রায়ানের মা-ও আক্রান্ত এই রোগে। মূলত এই চামচে করে কোনও কিছু খেলে সেই খাবার পড়ে যাবে না। তা পার্কিনসনস রোগীর হাত যতই কাঁপুক না কেন। চামচের উপর খাবার থাকবে ঠিকঠাক। উচ্চতর প্রযুক্তি. (হেলথটেক কোম্পানি লিফট ল্যাবস)-এর মাধ্যমে তৈরি এই চামচ পার্কিনসনস রোগীদের জন্য অপরিহার্য বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। জিলের মতে, দুরারোগ্য ব্যধিতে আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে এটি একটি অ্যাসেট। বিশ্বজুড়ে প্রায় ১০ মিলিয়ন মানুষ এই রোগে আক্রান্ত। এই সমস্ত রোগীদের খাবার খেতে সাহায্য করবে স্মার্ট চামচ। হাত কাঁপলেও খাবার পড়বে না চামচ থেকে।
সূত্র: সংবাদ প্রতিদিন
উল্লেখ্য, গুগলের সহ-প্রতিষ্ঠাতা সের্গেই ব্রায়ানের মা-ও আক্রান্ত এই রোগে। মূলত এই চামচে করে কোনও কিছু খেলে সেই খাবার পড়ে যাবে না। তা পার্কিনসনস রোগীর হাত যতই কাঁপুক না কেন। চামচের উপর খাবার থাকবে ঠিকঠাক। উচ্চতর প্রযুক্তি. (হেলথটেক কোম্পানি লিফট ল্যাবস)-এর মাধ্যমে তৈরি এই চামচ পার্কিনসনস রোগীদের জন্য অপরিহার্য বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। জিলের মতে, দুরারোগ্য ব্যধিতে আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে এটি একটি অ্যাসেট। বিশ্বজুড়ে প্রায় ১০ মিলিয়ন মানুষ এই রোগে আক্রান্ত। এই সমস্ত রোগীদের খাবার খেতে সাহায্য করবে স্মার্ট চামচ। হাত কাঁপলেও খাবার পড়বে না চামচ থেকে।
সূত্র: সংবাদ প্রতিদিন