দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়াল বলেছেন, বাংলাদেশের নির্বাচন কখন হবে সে সিদ্ধান্ত নেওয়ার মালিক বাংলাদেশের জনগণ। তিনি বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ও রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর উত্তরোত্তর উন্নতিও কামনা করেছেন। তিন দিনের সফর শেষে বাংলাদেশ ত্যাগ করার আগে আজ শনিবার দুপুরে গুলশানের আমেরিকান ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এ সব কথা বলেন নিশা দেশাই বিসওয়াল। বাংলাদেশের এলিট ফোর্স র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) কার্যক্রম নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে নিশা বিসওয়াল বলেন, র্যাবের বিরুদ্ধে উঠা অভিযোগগুলোর সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া দরকার।
শুক্রবার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাতের বিষয়ে এক প্রশ্নে উত্তরে তিনি বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর কার্যক্রম সহিংসতামুক্ত থাকার ওপর গুরুত্ব দিয়ে আলোচনা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানিতে জিএসপি (জেনারালাইজড সিস্টেম অব প্রেফারেন্সেস) ফিরে পাওয়ার বিষয়ে নিশা দেশাই বলেন, এটা মার্কিন বাণিজ্য বিভাগের কাজ। এই বিষয়ে আমার কোনো অবস্থান নেই।
তবে জিএসপি ফিরে পাওয়ার আশাবাদ ব্যাক্ত করে তিনি বলেন, বাংলাদেশ বস্ত্র খাতে অনেক উন্নতি করেছে। বিশেষ করে, রানা প্লাজা ধ্বংসের পর দুই হাজার গার্মেন্ট প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করা হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে ৩০ কারখানা বন্ধ করা হয়েছে। ২০০ কারখানা পরিদর্শক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এগুলো খুবই ভালো উদ্যোগ। এ সব উন্নয়ন জিএসপি সুবিধা ফিরে পেতে সহযোগিতা করবে।
বাংলাদেশে সফরে আসার আগে মার্কিন এই সহকারী মন্ত্রী সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে পর্যবেক্ষক হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন। সার্কের বিষয়ে তিনি বলেন, সার্ক ক্রমেই তার সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সম্পর্ক উন্নত করতে সমর্থ হচ্ছে। এর মধ্যে ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ সার্কের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে ভূমিকা পালনের সুযোগ আছে। সফরকালে নিশা দেশাই বিসওয়াল সংসদের বিরোধীদলীয় নেত্রী, বিএনপি চেয়ারপারসন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী, পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন। শনিবার দুপুর ৩টার সময় সংবাদ সম্মেলন শুরু হয়ে শেষ হয় সাড়ে ৩টায়। সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডাব্লিউ মজিনা ও মার্কিন দূতাবাসের গণমাধ্যম কর্মকর্তা মনিকা শাই প্রমুখ।
শুক্রবার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাতের বিষয়ে এক প্রশ্নে উত্তরে তিনি বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর কার্যক্রম সহিংসতামুক্ত থাকার ওপর গুরুত্ব দিয়ে আলোচনা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানিতে জিএসপি (জেনারালাইজড সিস্টেম অব প্রেফারেন্সেস) ফিরে পাওয়ার বিষয়ে নিশা দেশাই বলেন, এটা মার্কিন বাণিজ্য বিভাগের কাজ। এই বিষয়ে আমার কোনো অবস্থান নেই।
তবে জিএসপি ফিরে পাওয়ার আশাবাদ ব্যাক্ত করে তিনি বলেন, বাংলাদেশ বস্ত্র খাতে অনেক উন্নতি করেছে। বিশেষ করে, রানা প্লাজা ধ্বংসের পর দুই হাজার গার্মেন্ট প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করা হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে ৩০ কারখানা বন্ধ করা হয়েছে। ২০০ কারখানা পরিদর্শক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এগুলো খুবই ভালো উদ্যোগ। এ সব উন্নয়ন জিএসপি সুবিধা ফিরে পেতে সহযোগিতা করবে।
বাংলাদেশে সফরে আসার আগে মার্কিন এই সহকারী মন্ত্রী সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে পর্যবেক্ষক হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন। সার্কের বিষয়ে তিনি বলেন, সার্ক ক্রমেই তার সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সম্পর্ক উন্নত করতে সমর্থ হচ্ছে। এর মধ্যে ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ সার্কের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে ভূমিকা পালনের সুযোগ আছে। সফরকালে নিশা দেশাই বিসওয়াল সংসদের বিরোধীদলীয় নেত্রী, বিএনপি চেয়ারপারসন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী, পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন। শনিবার দুপুর ৩টার সময় সংবাদ সম্মেলন শুরু হয়ে শেষ হয় সাড়ে ৩টায়। সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডাব্লিউ মজিনা ও মার্কিন দূতাবাসের গণমাধ্যম কর্মকর্তা মনিকা শাই প্রমুখ।