পাকিস্তানের দক্ষিণাঞ্চলে শনিবার ভোরে ধর্মভিত্তিক একটি রাজনৈতিক দলের সুন্নি নেতাকে বন্দুকধারীরা গুলি করে হত্যা করেছে। পুলিশ এ কথা জানায়। ডক্টর খালিদ মেহমুদ সুমরো ফজরের নামাজ আদায় করার সময় অজ্ঞাতনামা বন্দুকধারীরা মসজিদের ভেতর প্রবেশ করে তাকে গুলি করে হত্যা করে। তিনি পাকিস্তানের দক্ষিণাঞ্চলীয় সিন্ধু প্রদেশের তালেবানপন্থী জামায়াত উলামা-ই-ইসলাম ফজলের (জেইউআই-এফ) নেতা ছিলেন।
সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা তানভির হোসেন এএফপিকে বলেন, বন্দুকধারী দুই ব্যক্তি মসজিদে প্রবেশ করে ১১টি গুলি করে। এসবের মধ্যে চারটি গুলি খালিদ সুমরোর দেহে বিদ্ধ হলে তিনি সেখানেই মারা যান।
দলের মুখপাত্র হাফিজ হোসেন আহমেদ তার নিহত হওয়ার খবর নিশ্চিত করেন। করাচির প্রায় ৫ শ কিলোমিটার উত্তরে সুক্কুর শহরে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
দলের মুখপাত্র জানান, সুমরোকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছিল এবং এর আগেও তাকে লক্ষ্য করে কয়েকবার হামলা চালানো হয়। কোনো গোষ্ঠী এ হামলার দায়িত্ব স্বীকার করেনি।
কোনো গ্রুপ এ হামলার দায়িত্ব স্বীকার না করলেও এরআগে জেইউআই-এফ পাকিস্তান তালেবানের হামলার লক্ষ্য হয়েছে। এ সত্ত্বেও দলীয় নেতারা জঙ্গি ও পাকিস্তান সরকারের মধ্যে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে অনেকবার দায়িত্ব পালন করেছেন।
জেইউআই-এফের প্রধান মাওলানা ফজলুর রহমান গোলযোগপূর্ণ বেলুচিস্তান প্রদেশের রাজধানী কোয়েটায় এক সমাবেশে ভাষণের পর অক্টোবরে এক আত্মঘাতী হামলায় প্রাণে বেঁচে যান।
২০১৩ সালের মে মাসে জেইউআই-এফের এক নির্বাচনী সমাবেশে বোমা হামলায় ২০ জনেরও বেশি লোক প্রাণ হারায়। ২০১১ সালে রহমানকে লক্ষ্য করে দুইবার বোমা হামলা চালানো হয়।
সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা তানভির হোসেন এএফপিকে বলেন, বন্দুকধারী দুই ব্যক্তি মসজিদে প্রবেশ করে ১১টি গুলি করে। এসবের মধ্যে চারটি গুলি খালিদ সুমরোর দেহে বিদ্ধ হলে তিনি সেখানেই মারা যান।
দলের মুখপাত্র হাফিজ হোসেন আহমেদ তার নিহত হওয়ার খবর নিশ্চিত করেন। করাচির প্রায় ৫ শ কিলোমিটার উত্তরে সুক্কুর শহরে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
দলের মুখপাত্র জানান, সুমরোকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছিল এবং এর আগেও তাকে লক্ষ্য করে কয়েকবার হামলা চালানো হয়। কোনো গোষ্ঠী এ হামলার দায়িত্ব স্বীকার করেনি।
কোনো গ্রুপ এ হামলার দায়িত্ব স্বীকার না করলেও এরআগে জেইউআই-এফ পাকিস্তান তালেবানের হামলার লক্ষ্য হয়েছে। এ সত্ত্বেও দলীয় নেতারা জঙ্গি ও পাকিস্তান সরকারের মধ্যে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে অনেকবার দায়িত্ব পালন করেছেন।
জেইউআই-এফের প্রধান মাওলানা ফজলুর রহমান গোলযোগপূর্ণ বেলুচিস্তান প্রদেশের রাজধানী কোয়েটায় এক সমাবেশে ভাষণের পর অক্টোবরে এক আত্মঘাতী হামলায় প্রাণে বেঁচে যান।
২০১৩ সালের মে মাসে জেইউআই-এফের এক নির্বাচনী সমাবেশে বোমা হামলায় ২০ জনেরও বেশি লোক প্রাণ হারায়। ২০১১ সালে রহমানকে লক্ষ্য করে দুইবার বোমা হামলা চালানো হয়।