অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, দেশের সংস্কৃতিকে বহিঃবিশ্বে তুলে ধরার জন্য কলকাতা ও ইংল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে সাংস্কৃতিক কেন্দ্র গড়ে তোলার উদ্যোগ নেবে সরকার।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরার জন্য এর শক্তিশালী লোক ঐতিহ্যকে বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরতে হবে। এর অংশ হিসেবেই সরকার কলকাতা, লন্ডনসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সাংস্কৃতিক কেন্দ্র গড়ে তোলার উদ্যোগ গ্রহণ করবে।’
মন্ত্রী আজ বিকেলে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমী চত্বরে রাধারমণ সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র এবং শিল্পকলা একাডেমীর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত দু’দিনব্যাপী রাধারমণ সঙ্গীত উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, বাউল-কবিদের কোন ধর্ম বা জাত-পাত নেই। তারা হিন্দু, মুসলিমসহ সকল ধর্মের কাছেই গ্রহণযোগ্য। বাংলার মাটি ও মানুষের মাঝে লোক কবি-চারণকবি ও বাউলদের মিশে থাকাই এদেশের অসাম্প্রদায়িক চেতনার মূল উৎস। এটাই বাঙালির অহংকার।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শিল্পী হাশেম খান, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার, কবি ডা. হারিসুল হক, শিল্পকলা একাডেমীর সঙ্গীত, নৃত্য ও আবৃত্তি বিভাগের পরিচালক সোহরাব উদ্দিন, রাধারমণ সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্রের সভাপতি মাহমুদ সেলিম, সাধারণ সম্পাদক সঙ্গীত শিল্পী বিশ্বজিৎ রায় প্রমুখ বক্তৃতা করেন।
অর্থমন্ত্রী সুনামগঞ্জের কবি রাধারমণ সম্পর্কে বলেন, রাধারমণের বাড়ি তার নানাবাড়ি এলাকায়। সে কারণে ছোটবেলা থেকেই এই চারণ কবির লেখনির সঙ্গে তার পরিচয় ঘটে। তাঁর প্রতিটি লেখনির শেষ পর্যায়ে এসে তিনি একটি উপদেশমূলক বাণী রাখতেন- মানুষকে মানব ধর্মে উদ্বুদ্ধ করাই ছিল যার মূল উদ্দেশ্য।
আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন- ‘রাধারমণ, শাহ আবদুল করিম, হাসন রাজাসহ দেশের এসব মরমী কবিদের সঙ্গীতকে বাঁচিয়ে রাখার বিষয়ে সরকারের প্রচেষ্টা রয়েছে। তবে, এ বিষয়ে শিল্পকলা একাডেমীকেই সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে।’
এবারের উৎসব রাধারমণের গানের সাধিকা চন্দ্রাবতী রায়বর্মণের স্মৃতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করা হয়েছে।
এরআগে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ও শিল্পী হাশেম খান দু’দিনব্যাপী এই সঙ্গীত উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরার জন্য এর শক্তিশালী লোক ঐতিহ্যকে বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরতে হবে। এর অংশ হিসেবেই সরকার কলকাতা, লন্ডনসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সাংস্কৃতিক কেন্দ্র গড়ে তোলার উদ্যোগ গ্রহণ করবে।’
মন্ত্রী আজ বিকেলে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমী চত্বরে রাধারমণ সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র এবং শিল্পকলা একাডেমীর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত দু’দিনব্যাপী রাধারমণ সঙ্গীত উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, বাউল-কবিদের কোন ধর্ম বা জাত-পাত নেই। তারা হিন্দু, মুসলিমসহ সকল ধর্মের কাছেই গ্রহণযোগ্য। বাংলার মাটি ও মানুষের মাঝে লোক কবি-চারণকবি ও বাউলদের মিশে থাকাই এদেশের অসাম্প্রদায়িক চেতনার মূল উৎস। এটাই বাঙালির অহংকার।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শিল্পী হাশেম খান, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার, কবি ডা. হারিসুল হক, শিল্পকলা একাডেমীর সঙ্গীত, নৃত্য ও আবৃত্তি বিভাগের পরিচালক সোহরাব উদ্দিন, রাধারমণ সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্রের সভাপতি মাহমুদ সেলিম, সাধারণ সম্পাদক সঙ্গীত শিল্পী বিশ্বজিৎ রায় প্রমুখ বক্তৃতা করেন।
অর্থমন্ত্রী সুনামগঞ্জের কবি রাধারমণ সম্পর্কে বলেন, রাধারমণের বাড়ি তার নানাবাড়ি এলাকায়। সে কারণে ছোটবেলা থেকেই এই চারণ কবির লেখনির সঙ্গে তার পরিচয় ঘটে। তাঁর প্রতিটি লেখনির শেষ পর্যায়ে এসে তিনি একটি উপদেশমূলক বাণী রাখতেন- মানুষকে মানব ধর্মে উদ্বুদ্ধ করাই ছিল যার মূল উদ্দেশ্য।
আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন- ‘রাধারমণ, শাহ আবদুল করিম, হাসন রাজাসহ দেশের এসব মরমী কবিদের সঙ্গীতকে বাঁচিয়ে রাখার বিষয়ে সরকারের প্রচেষ্টা রয়েছে। তবে, এ বিষয়ে শিল্পকলা একাডেমীকেই সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে।’
এবারের উৎসব রাধারমণের গানের সাধিকা চন্দ্রাবতী রায়বর্মণের স্মৃতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করা হয়েছে।
এরআগে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ও শিল্পী হাশেম খান দু’দিনব্যাপী এই সঙ্গীত উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।