পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বৃহস্পতিবার বিরল এক অস্ত্রোপচারের সাহায্যে দুটি যমজ শিশুকে আলাদা করা হয়েছে। তাদের একজনের সঙ্গে অন্যজনের শরীর জোড়া লাগানো ছিল।
এই অসামান্য কৃতিত্বের অধিকারী হলেন ডা. নরেন্দ্রনাথ মুখার্জী। ভারতের চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে এটি একটি মাইলফলক ঘটনা।
এগারো মাস আগে হুগলির গুড়াপে জন্ম হয়েছিল এই দুই যমজ শিশুকন্যার। দু’জনের একটিই লিভার। শরীরও একেবারে জোড়া লাগানো।
জন্মের আট দিনের মাথায় এই দুই শিশুর চিকিৎসার দায়িত্ব নেন বর্ধমান মেডিকেল কলেজের চিকিৎসক নরেন্দ্রনাথ মুখার্জি।
এরপর শুরু হয় অস্ত্রোপচারের প্রস্তুতি। প্রথমে ছোটখাটো কিছু অস্ত্রোপচারের পর বৃহস্পতিবার শিশু দু’টিকে আলাদা করার চূড়ান্ত অস্ত্রোপচার করা হয় ।
প্রায় ৬ ঘণ্টার চেষ্টায় শিশু দুটিকে সম্পূর্ণভাবে আলাদা করে নতুন জীবন ফিরিয়ে দেন চিকিৎসকরা।
শিশু দু’টির বাবা পেশায় ক্ষেত মজুর। চিকিৎসকদের উদ্যোগেই যাবতীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষাই হয়েছে। এই চিকিৎসায় শিশু দু’টির বাবার কাছ থেকে তারা কোন অর্থ নেননি।
এই অসামান্য কৃতিত্বের অধিকারী হলেন ডা. নরেন্দ্রনাথ মুখার্জী। ভারতের চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে এটি একটি মাইলফলক ঘটনা।
এগারো মাস আগে হুগলির গুড়াপে জন্ম হয়েছিল এই দুই যমজ শিশুকন্যার। দু’জনের একটিই লিভার। শরীরও একেবারে জোড়া লাগানো।
জন্মের আট দিনের মাথায় এই দুই শিশুর চিকিৎসার দায়িত্ব নেন বর্ধমান মেডিকেল কলেজের চিকিৎসক নরেন্দ্রনাথ মুখার্জি।
এরপর শুরু হয় অস্ত্রোপচারের প্রস্তুতি। প্রথমে ছোটখাটো কিছু অস্ত্রোপচারের পর বৃহস্পতিবার শিশু দু’টিকে আলাদা করার চূড়ান্ত অস্ত্রোপচার করা হয় ।
প্রায় ৬ ঘণ্টার চেষ্টায় শিশু দুটিকে সম্পূর্ণভাবে আলাদা করে নতুন জীবন ফিরিয়ে দেন চিকিৎসকরা।
শিশু দু’টির বাবা পেশায় ক্ষেত মজুর। চিকিৎসকদের উদ্যোগেই যাবতীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষাই হয়েছে। এই চিকিৎসায় শিশু দু’টির বাবার কাছ থেকে তারা কোন অর্থ নেননি।