মানুষ সব খায়! একথা ব্যাপক ভাবেই প্রমাণিত। মানুষ নামক এই সর্বভুক জীবকুলের লোভের শিকার ইতিমধ্যেই পৃথিবীর বহু জীবজন্তু। মানুষের জিভের তৃপ্তির গেরোয় পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করাই দায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এহেন পরিস্থিতিতেই কুকুর, বেড়ালের মতো পোষ্য জন্তুদের বাঁচানোর চেষ্টায় নেমে পড়ল সুইজারল্যান্ডের কয়েকটি পশুপ্রেমী সংগঠন। সেদেশের মানুষের কুকুর, বেড়াল খাওয়ার হিড়িকে দেশে মেনি, ভুলোদের সংখ্যা মাত্রাতিরিক্ত হারে কমতে শুরু করেছে।
পোষ্য জন্তুদের বাঁচানোর জন্য সুইজারল্যান্ড সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছে দেশের সব পশুপ্রেমী সংগঠন। প্রায় ১৬ হাজার মানুষের স্বাক্ষর সম্বলিত একটি পিটিশনও তারা সুইস পার্লামেন্টে জমা দিয়েছে। মূল সমস্যাটি হল, সুইজারল্যান্ডে নাকি যে কোনও উত্সবের দিনেই দেশের একটা বড় অংশের মানুষ কুকুর, বেড়াল খায়। মেনুতে বাদ যায় না খরগোশও। কুকুর, বেড়াল, খরগোশ খাওয়া সুইজারল্যান্ডে নিষিদ্ধ।
সুইস অ্যানিম্যাল প্রোটেকশন গ্রুপের প্রেসিডেন্ট টমি কুকের কথায়, দেশের প্রায় ৩ শতাংশ মানুষ রোজ লুকিয়ে কুকুর, বেড়াল খাচ্ছে। বিশেষ করে কুকুরের মাংসের সসেজ তো উত্সবের মেনুতে থাকছেই। এখনই যদি কুকুর, বেড়ালদের বাঁচানো না যায়, তাহলে ভবিষ্যতে সুইজারল্যান্ডে বেড়াল, কুকুরের সংখ্যা কমে যাবে।
পোষ্য জন্তুদের বাঁচানোর জন্য সুইজারল্যান্ড সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছে দেশের সব পশুপ্রেমী সংগঠন। প্রায় ১৬ হাজার মানুষের স্বাক্ষর সম্বলিত একটি পিটিশনও তারা সুইস পার্লামেন্টে জমা দিয়েছে। মূল সমস্যাটি হল, সুইজারল্যান্ডে নাকি যে কোনও উত্সবের দিনেই দেশের একটা বড় অংশের মানুষ কুকুর, বেড়াল খায়। মেনুতে বাদ যায় না খরগোশও। কুকুর, বেড়াল, খরগোশ খাওয়া সুইজারল্যান্ডে নিষিদ্ধ।
সুইস অ্যানিম্যাল প্রোটেকশন গ্রুপের প্রেসিডেন্ট টমি কুকের কথায়, দেশের প্রায় ৩ শতাংশ মানুষ রোজ লুকিয়ে কুকুর, বেড়াল খাচ্ছে। বিশেষ করে কুকুরের মাংসের সসেজ তো উত্সবের মেনুতে থাকছেই। এখনই যদি কুকুর, বেড়ালদের বাঁচানো না যায়, তাহলে ভবিষ্যতে সুইজারল্যান্ডে বেড়াল, কুকুরের সংখ্যা কমে যাবে।