জিম্বাবুয়ের সামনে ৬ উইকেটে ২৯৭ রানের মিনি পাহাড় গড়েছে বাংলাদেশ। আর সেই পাহাড় ডিঙাতে গিয়ে ব্যর্থ হলো জিম্বাবুইয়ান ব্যাটসম্যানরা। ১২৪ রানের বড় ব্যবধানে জয় ছিনিয়ে নিল বাংলাদেশ। ফলে ২ ম্যাচ বাকি থাকতেই সিরিজ জয় করে নিল টাইগাররা। অধিনায়ক মাশরাফি ২ টা, রুবেল হোসেন ২ টা, আরাফাত সানি ২৭ রানে ৪ উইকেট তুলে নেন। সাকিব আল হাসান এক উইকেট নিয়েছেন। জিম্বাবুয়ের পক্ষে সর্বোচ্চ রান করেন চিগুম্বুরা। তিনি ওপরাজিত ৫৩ রান করেন।
সাকিব ও মুশফিকের চতুর্থ উইকেটে টি-টোয়েন্টি স্টাইলে ৭২ রানের জুটিটাও দলকে দিয়েছে আজই সিরিজ জয়ের বড় মানসিক শক্তি। টাইগার ব্যাটসম্যানদের দায়িত্ববোধে জিম্বাবুইয়ানদের ফ্লাড লাইটের নিচে ব্যাট করে জয় তুলে নেওয়া বিশেষজ্ঞদের কাছে কঠিনই মনে হচ্ছে। যদিও খেলাটা ক্রিকেট। চরম, পরম, আদুরে,নির্দয় অনিশ্চয়তার খেলার নামটাই ক্রিকেট। ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই উইকেট হারাতে শুরু করেছে জিম্বাবুয়েরা। গোটা দেশ এখন মিরপুরের দিকে তাকিয়ে।
আগের ম্যাচে চট্টগ্রামে তামিম ও এনামুল গড়েছিলেন রেকর্ড ১৫৮ রানের পার্টনারশিপ। জিম্বাবুয়ে টসে জিতল।
“শিশির” ভাবনা তাদেরও মাথায়। তাই টানা তৃতীয় ম্যাচে ব্যাট করতে নামলো টাইগাররা। কানায় কানায় সাজানো স্টেডিয়ামকে এই ম্যাচেও আলো ঝলমলে করে তুললো সেই তামিম ও এনামুল জুটি। সিরিজ হারের শংকায় থাকা জিম্বাবুয়ে তিনটি পরিবর্তন এনে মাঠে নামলো।
কিন্তু সতর্ক অথচ দারুণ বোঝাপড়ার ওপেনিং পার্টনারশিপে জিম্বাবুয়েকেগভীর সাগরে ভাসিয়ে দিতে শুরু কররো বাংলার প্রথম জুটি। ২৬তম ওভারে বিচ্ছিন্ন হবার আগে দুজনে দলকে দিয়েছেন ১২১ রান। তামিম ৬৩ বলে ৪০ করলেন। ফিফটি বঞ্চিত হলেন। কিন্তু ততক্ষণে জিম্বাবুয়ের বোলিঙয়ের দিশেহারা অবস্থা একরকম। সেই অবস্থা থেকে তারা বেরিয়ে আসার চেষ্টা করলো মুমিনুলকে ১৫ রানে ফিরিয়ে দিয়ে। বাংলাদেশের সেরা খেলোয়াড় সাকিব এলেন। মনে হলো আরো একটা ঝড় উঠবে। কিন্তু নার্ভাস নাইন্টিজের শিকার হয়ে গেলেন এনামুল। ১২০ বলে ৯ চারে ৯৫ রানে কামগুজির না ফিরলে নিজের মাত্র ২৫তম ম্য্যাচের ২৩তম ইনিংসেই হয়ে যেত চতুর্থ সেঞ্চুরিটা। প্রায় ৪০ গড় এখন তার।
আগের ম্যাচে করেছেন ৮০ রান। টানা দুই ম্যাচে সেঞ্চুরি মিস করার কষ্টটা এনামুলের থাকতেই পারে। তখন তিন উইকেটে ১৬৭ রান স্বাগতিকদের। ৩৬তম ওভার
এনামুলের বিদায়ের পর আরো একটি ঝড়ের মুখে পড়লো জিম্বাবুয়ে। সাকিব ও অধিনায়ক মুশফিকুর রহীমের ব্যাটে বিশাল সংগ্রহের দিকেই এগিয়ে যাওয়া তখন। দুজনে আট ওভার খেলেছেন। ৯ গড়ে রান তুলেছেন। তাতে ৪৪তম ওভারে মাশরাফির দলের সংগ্রহ চার উইকেটে ২৩৯। ভাবাই যাচ্ছিল, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আগের রেকর্ড ৩২৬ রানের পার্টনারশিপ হয়তো ভেঙে যেতে পারে। আরো একটি নতনু রেকর্ড অবশ্য হলো না। ৭২ রানের জুটি হলো চতুর্থ উইকেটে।
৩৩ বলে ৪০ রানের ইনিংসে ৪টি বাউন্ডারিতে সাজিয়ে বিপজ্জনক পানিয়াঙ্গার বলে চিগুম্বুরাকে উইকেটট দিয়ে। সাকিবকে ওভারের প্রথম বলে বিদায় করে টাইগারদের জোড়া ধাক্কা দিলেন পানিয়াঙ্গারাই। ওই ওভারের শেষ বলে ড্রেসিং রুম দেখিয়ে দিলেন মুশিকে।
অধিনায়ক ২২ বলে ৩৩ রান করেছেন। তখনো ছয় ওভার বাকি। কিন্তু শেষ পর্যায়ে গিয়ে রানের গতীটা ধরে রাখতে পারল না টাইগাররা। ২৬ বলে ৩৩ রান করে অপরাজিত থাকলেন মাহমুদুল্লা ১৩ বলে ২২ রান করে আরেক অল রাউন্ডার সাব্বির রহমান আউট ৪৯তম ওভারের শেষ বলে। মাশরাফি ২ বলে ২ রান করে অন্তত এই সিরিজে দলীয় সর্বোচ্চ রানটা নিয়েই ফিরেছেন।
সাকিব ও মুশফিকের চতুর্থ উইকেটে টি-টোয়েন্টি স্টাইলে ৭২ রানের জুটিটাও দলকে দিয়েছে আজই সিরিজ জয়ের বড় মানসিক শক্তি। টাইগার ব্যাটসম্যানদের দায়িত্ববোধে জিম্বাবুইয়ানদের ফ্লাড লাইটের নিচে ব্যাট করে জয় তুলে নেওয়া বিশেষজ্ঞদের কাছে কঠিনই মনে হচ্ছে। যদিও খেলাটা ক্রিকেট। চরম, পরম, আদুরে,নির্দয় অনিশ্চয়তার খেলার নামটাই ক্রিকেট। ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই উইকেট হারাতে শুরু করেছে জিম্বাবুয়েরা। গোটা দেশ এখন মিরপুরের দিকে তাকিয়ে।
আগের ম্যাচে চট্টগ্রামে তামিম ও এনামুল গড়েছিলেন রেকর্ড ১৫৮ রানের পার্টনারশিপ। জিম্বাবুয়ে টসে জিতল।
“শিশির” ভাবনা তাদেরও মাথায়। তাই টানা তৃতীয় ম্যাচে ব্যাট করতে নামলো টাইগাররা। কানায় কানায় সাজানো স্টেডিয়ামকে এই ম্যাচেও আলো ঝলমলে করে তুললো সেই তামিম ও এনামুল জুটি। সিরিজ হারের শংকায় থাকা জিম্বাবুয়ে তিনটি পরিবর্তন এনে মাঠে নামলো।
কিন্তু সতর্ক অথচ দারুণ বোঝাপড়ার ওপেনিং পার্টনারশিপে জিম্বাবুয়েকেগভীর সাগরে ভাসিয়ে দিতে শুরু কররো বাংলার প্রথম জুটি। ২৬তম ওভারে বিচ্ছিন্ন হবার আগে দুজনে দলকে দিয়েছেন ১২১ রান। তামিম ৬৩ বলে ৪০ করলেন। ফিফটি বঞ্চিত হলেন। কিন্তু ততক্ষণে জিম্বাবুয়ের বোলিঙয়ের দিশেহারা অবস্থা একরকম। সেই অবস্থা থেকে তারা বেরিয়ে আসার চেষ্টা করলো মুমিনুলকে ১৫ রানে ফিরিয়ে দিয়ে। বাংলাদেশের সেরা খেলোয়াড় সাকিব এলেন। মনে হলো আরো একটা ঝড় উঠবে। কিন্তু নার্ভাস নাইন্টিজের শিকার হয়ে গেলেন এনামুল। ১২০ বলে ৯ চারে ৯৫ রানে কামগুজির না ফিরলে নিজের মাত্র ২৫তম ম্য্যাচের ২৩তম ইনিংসেই হয়ে যেত চতুর্থ সেঞ্চুরিটা। প্রায় ৪০ গড় এখন তার।
আগের ম্যাচে করেছেন ৮০ রান। টানা দুই ম্যাচে সেঞ্চুরি মিস করার কষ্টটা এনামুলের থাকতেই পারে। তখন তিন উইকেটে ১৬৭ রান স্বাগতিকদের। ৩৬তম ওভার
এনামুলের বিদায়ের পর আরো একটি ঝড়ের মুখে পড়লো জিম্বাবুয়ে। সাকিব ও অধিনায়ক মুশফিকুর রহীমের ব্যাটে বিশাল সংগ্রহের দিকেই এগিয়ে যাওয়া তখন। দুজনে আট ওভার খেলেছেন। ৯ গড়ে রান তুলেছেন। তাতে ৪৪তম ওভারে মাশরাফির দলের সংগ্রহ চার উইকেটে ২৩৯। ভাবাই যাচ্ছিল, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আগের রেকর্ড ৩২৬ রানের পার্টনারশিপ হয়তো ভেঙে যেতে পারে। আরো একটি নতনু রেকর্ড অবশ্য হলো না। ৭২ রানের জুটি হলো চতুর্থ উইকেটে।
৩৩ বলে ৪০ রানের ইনিংসে ৪টি বাউন্ডারিতে সাজিয়ে বিপজ্জনক পানিয়াঙ্গার বলে চিগুম্বুরাকে উইকেটট দিয়ে। সাকিবকে ওভারের প্রথম বলে বিদায় করে টাইগারদের জোড়া ধাক্কা দিলেন পানিয়াঙ্গারাই। ওই ওভারের শেষ বলে ড্রেসিং রুম দেখিয়ে দিলেন মুশিকে।
অধিনায়ক ২২ বলে ৩৩ রান করেছেন। তখনো ছয় ওভার বাকি। কিন্তু শেষ পর্যায়ে গিয়ে রানের গতীটা ধরে রাখতে পারল না টাইগাররা। ২৬ বলে ৩৩ রান করে অপরাজিত থাকলেন মাহমুদুল্লা ১৩ বলে ২২ রান করে আরেক অল রাউন্ডার সাব্বির রহমান আউট ৪৯তম ওভারের শেষ বলে। মাশরাফি ২ বলে ২ রান করে অন্তত এই সিরিজে দলীয় সর্বোচ্চ রানটা নিয়েই ফিরেছেন।