আধুনিক স্মার্টফোনগুলো থেকে মনের মতোটি বেছে নেওয়া দারুণ কঠিন একটি বিষয়। একেকটি ফোন তার নিজ নিজ বৈশিষ্ট্যে উজ্জ্বল। একের পর বাজারে আসছে অন্যটিকে টেক্কা দেওয়ার মতো ফোন। এই বাজারে বেশ সাড়া ফেলছে গুগলের নেক্সাস ৬। ফোর্বসের কন্ট্রিবিউটর জে ম্যাকগ্রেগর আপনাদের কয়েকটি বিষয়ের উল্লেখ করেছেন যার কারণে সেরা স্মার্টফোন কিনতে চাইলে অবশ্যই নেক্সাস ৬ বেছে নিতে পারেন।
আইফোন ৬ এবং আইফোন ৬ প্লাস বাজারে তোলপাড় করার পরও পিছিয়ে নেই সনি এক্সপেরিয়া জেড ৩, এলজি জি৩, এইচটিসি ওয়ান এম৮, নকিয়া লুমিয়া ৯৩০ এবং স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট ৪। এদের মাঝে মাথা উঁচু করেই আসছে মটোরোলার নেক্সাস ৬।
১. এটি বেশ বড় : স্মার্টফোনের ভবিষ্যত আসলে বড় আকারের পর্দায় বাঁধা পড়েছে। এদিক থেকে নেক্সাস ৬ ভবিষ্যতের প্রযুক্তি তা বোঝা যায়। এর পর্দা আইফোন ৬ প্লাসের ৫.৫ ইঞ্চির চেয়েও বড়, ৬ ইঞ্চি এর পর্দা। গ্যালাক্সি নোট ৪ এর স্ক্রিনের আকার ৫.৭ ইঞ্চি। ইন্টারনেট ব্রাউজার করতে এবং মাল্টিমিডিয়ার মনের মতো ব্যবহারে ৫ ইঞ্চির চেয়ে বড় পর্দার চাহিদা বেশি। এর চেয়ে ছোট পর্দায় ইন্টারনেট ব্রাউজারে ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১১ শতাংশ কমে গেছে।
বাজারের সেরা মানের স্মার্টফোনগুলোতে সর্বোচ্চ মানের ছবি দেখার ব্যবস্থা রয়েছে নেক্সাস ৬-এ। এর ২৫৬০x১৪৪০ (২কে) অ্যামোলড ডিসপ্লেতে ছবি দেখার মজাই আলাদা।
মটোরোলার ডিজাইনে এই ফোনটি এক হাতেই নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। এর উন্নতমানের প্লাস্টিক ম্যাট ফিনিশ হাত গলে মোবাইলটিকে পড়তে দেবে না কখনো। এর ভলিউম নিয়ন্ত্রণের বাটন বেশ নিচে যেনো সহজে তাতে পৌঁছানো যায়।
২. এটা পাওয়ার হাউজ : এর ২.৭ গিগাহার্জ স্ন্যাপড্রাগন ৮০৫ কোয়ালকাম প্রসেসর ব্যাক শক্তিশালী। এতে ৩ জিবি র্যাম দেওয়া হয়েছে। এ দুয়ের সমন্বয়ে নেক্সাস ৬-কে অলরাউন্ডার বলছেন অনেক বিশেষজ্ঞ।
৩. অ্যান্ড্রয়েডের বস্তা : গুগলের ফোনে অ্যান্ড্রয়েডের যাবতীয় বিষয় দেওয়া হয়েছে এই ফোনে। ললিপপ ৫.০ দিয়ে বাজারে আসে এটি। অ্যান্ড্রয়েডের এই সংস্করণকে বলা হচ্ছে ‘ম্যাটেরিয়াল ডিজাইন’। অপারেটিং সিস্টেমের সবচেয়ে মসৃণ এবং দারুণ অভিজ্ঞতা এতেই পাবেন ব্যবহারকারীরা।
৪. টার্বো চার্জিং : এর ব্যাটারি দারুণ শক্তিশালী। আবার মাত্র ১৫ মিনিটে ৬ ঘণ্টা ব্যবহারের জন্য চার্জ দেওয়া যাবে ‘কুইক চার্জার ২.০’ এর মাধ্যমে।
৫. অসুবিধাগুলো : আগের ছোট ফোনগুলো থেকে একটি লাফ দিয়েছে মটোরোলা। এর ক্যামেরার সমালোচনা উঠেছে যে, কম আলোতে খুব বাজে ছবি ওঠে। তবে ক্যামেরা অ্যাপ ডাউনলোড করে এ সম্যস্যা কিছুটা দূর হবে। আরেকটি বিষয় হলো, গুগলের মটোরোলা নেক্সাস ৬ কিন্তু সস্তাদরের ফোন হবে না। সূত্র : ফোর্বস
আইফোন ৬ এবং আইফোন ৬ প্লাস বাজারে তোলপাড় করার পরও পিছিয়ে নেই সনি এক্সপেরিয়া জেড ৩, এলজি জি৩, এইচটিসি ওয়ান এম৮, নকিয়া লুমিয়া ৯৩০ এবং স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট ৪। এদের মাঝে মাথা উঁচু করেই আসছে মটোরোলার নেক্সাস ৬।
১. এটি বেশ বড় : স্মার্টফোনের ভবিষ্যত আসলে বড় আকারের পর্দায় বাঁধা পড়েছে। এদিক থেকে নেক্সাস ৬ ভবিষ্যতের প্রযুক্তি তা বোঝা যায়। এর পর্দা আইফোন ৬ প্লাসের ৫.৫ ইঞ্চির চেয়েও বড়, ৬ ইঞ্চি এর পর্দা। গ্যালাক্সি নোট ৪ এর স্ক্রিনের আকার ৫.৭ ইঞ্চি। ইন্টারনেট ব্রাউজার করতে এবং মাল্টিমিডিয়ার মনের মতো ব্যবহারে ৫ ইঞ্চির চেয়ে বড় পর্দার চাহিদা বেশি। এর চেয়ে ছোট পর্দায় ইন্টারনেট ব্রাউজারে ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১১ শতাংশ কমে গেছে।
বাজারের সেরা মানের স্মার্টফোনগুলোতে সর্বোচ্চ মানের ছবি দেখার ব্যবস্থা রয়েছে নেক্সাস ৬-এ। এর ২৫৬০x১৪৪০ (২কে) অ্যামোলড ডিসপ্লেতে ছবি দেখার মজাই আলাদা।
মটোরোলার ডিজাইনে এই ফোনটি এক হাতেই নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। এর উন্নতমানের প্লাস্টিক ম্যাট ফিনিশ হাত গলে মোবাইলটিকে পড়তে দেবে না কখনো। এর ভলিউম নিয়ন্ত্রণের বাটন বেশ নিচে যেনো সহজে তাতে পৌঁছানো যায়।
২. এটা পাওয়ার হাউজ : এর ২.৭ গিগাহার্জ স্ন্যাপড্রাগন ৮০৫ কোয়ালকাম প্রসেসর ব্যাক শক্তিশালী। এতে ৩ জিবি র্যাম দেওয়া হয়েছে। এ দুয়ের সমন্বয়ে নেক্সাস ৬-কে অলরাউন্ডার বলছেন অনেক বিশেষজ্ঞ।
৩. অ্যান্ড্রয়েডের বস্তা : গুগলের ফোনে অ্যান্ড্রয়েডের যাবতীয় বিষয় দেওয়া হয়েছে এই ফোনে। ললিপপ ৫.০ দিয়ে বাজারে আসে এটি। অ্যান্ড্রয়েডের এই সংস্করণকে বলা হচ্ছে ‘ম্যাটেরিয়াল ডিজাইন’। অপারেটিং সিস্টেমের সবচেয়ে মসৃণ এবং দারুণ অভিজ্ঞতা এতেই পাবেন ব্যবহারকারীরা।
৪. টার্বো চার্জিং : এর ব্যাটারি দারুণ শক্তিশালী। আবার মাত্র ১৫ মিনিটে ৬ ঘণ্টা ব্যবহারের জন্য চার্জ দেওয়া যাবে ‘কুইক চার্জার ২.০’ এর মাধ্যমে।
৫. অসুবিধাগুলো : আগের ছোট ফোনগুলো থেকে একটি লাফ দিয়েছে মটোরোলা। এর ক্যামেরার সমালোচনা উঠেছে যে, কম আলোতে খুব বাজে ছবি ওঠে। তবে ক্যামেরা অ্যাপ ডাউনলোড করে এ সম্যস্যা কিছুটা দূর হবে। আরেকটি বিষয় হলো, গুগলের মটোরোলা নেক্সাস ৬ কিন্তু সস্তাদরের ফোন হবে না। সূত্র : ফোর্বস