কুড়িগ্রামের রৌমারীতে জালিয়াতির মাধ্যমে এবতেদায়ীর পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা ৬ষ্ঠ শ্রেণির ১০ শিক্ষার্থীকে এবার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে মাদ্রাসা সুপার মাওলানা শফিউর রহমানের বিরুদ্ধে। তারা যাতে প্রশাসনের কাছে কোনো প্রকার কথা না বলে এজন্য ওই সুপার নানাভাবে হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে। এরই মধ্যে ১০ জনের মধ্যে সাতজনের কাছ থেকে তাদের প্রবেশপত্র ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড নিজের আয়ত্বে নিয়েছেন তিনি।
এদিকে, ওই ঘটনার পর থেকে মাদ্রাসা সুপার মাওলানা শফিউর রহমান আত্মগোপনে রয়েছেন। তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে। তিনি কোথায় রয়েছেন তা কেউ বলতে পারছে না। তাঁর জালিয়াতির তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রেজাউল কবীর জানান, মাদ্রাসায় গিয়েও সুপারকে পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে তদন্ত কাজে অসুবিধা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, রৌমারী উপজেলার বাঞ্চারচর দাখিল মাদ্রাসার হয়ে চলতি এবতেদায়ী সমাপনী পরীক্ষায় ১০ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। প্রথম পরীক্ষার পর গত সোমবার দ্বিতীয় পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেনি তারা। কেননা ওই ১০ জন পরীক্ষার্থীকে জালিয়াতির মাধ্যমে এবতেদায়ী সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণে বাধ্য করেন মাদ্রাসা সুপার। তারা আসলে ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী। মাদ্রাসায় পঞ্চম শ্রেণির কোনো শিক্ষার্থী না থাকায় সুপারের ওই জালিয়াতির ঘটনা ফাঁস হওয়ার পর ওই শিক্ষার্থীরা আর পরীক্ষাকেন্দ্রে উপস্থিত হয়নি।
এদিকে, ওই ঘটনার পর থেকে মাদ্রাসা সুপার মাওলানা শফিউর রহমান আত্মগোপনে রয়েছেন। তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে। তিনি কোথায় রয়েছেন তা কেউ বলতে পারছে না। তাঁর জালিয়াতির তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রেজাউল কবীর জানান, মাদ্রাসায় গিয়েও সুপারকে পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে তদন্ত কাজে অসুবিধা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, রৌমারী উপজেলার বাঞ্চারচর দাখিল মাদ্রাসার হয়ে চলতি এবতেদায়ী সমাপনী পরীক্ষায় ১০ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। প্রথম পরীক্ষার পর গত সোমবার দ্বিতীয় পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেনি তারা। কেননা ওই ১০ জন পরীক্ষার্থীকে জালিয়াতির মাধ্যমে এবতেদায়ী সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণে বাধ্য করেন মাদ্রাসা সুপার। তারা আসলে ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী। মাদ্রাসায় পঞ্চম শ্রেণির কোনো শিক্ষার্থী না থাকায় সুপারের ওই জালিয়াতির ঘটনা ফাঁস হওয়ার পর ওই শিক্ষার্থীরা আর পরীক্ষাকেন্দ্রে উপস্থিত হয়নি।