পুলিশ সোর্স জয়নাল হত্যা মামলায় জেএমবির দুই সদস্যের ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। ঢাকা দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক এ বি এম নিজামুল হক বুধবার এ রায় দেন। এদিন রায় ঘোষণার জন্য আসামিদের কাশিমপুর কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়।
এ মামলায় বিভিন্ন সময় ট্রাইব্যুনালে ১৬ জন্য সাক্ষী প্রদান করেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০০৬ সালের ২৯ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ টাঙ্গাইল থানার বাইপাস চেকপোস্টে জেএমবির সদস্য সাইফুল ইসলাম ও আব্দুর রহমানের গতিরোধ করে। এ সময় তারা পুলিশকে লক্ষ্য করে তিন রাউন্ড গুলিবর্ষণ করে।
এতে ট্রাফিক পুলিশ সিরাজ মিয়া ও পুলিশ সোর্স জয়নাল আবেদীন গুলিবিদ্ধ হন। পরে জয়নাল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। এ সময় তাদের কাছ থেকে বিপুল সংখ্যক গোলাবারুদ, আগ্নেয়াস্ত্র ও বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়।
এ সময় তারা নিজেদেরকে জেএমবির সদস্য বলে পরিচয় দেয়। ওইদিন তাদের বিরুদ্ধে পুলিশকে হত্যা করা চেষ্টা, অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনে টাঙ্গাইল থানায় মামলা দায়ের করেন ট্রাফিক পরির্দশক মো: আব্দুর রব।
২০০৭ সালের ৭ জুলাই সাইফুল ইসলাম ও আব্দুর রহমানকে অভিযুক্ত করে সিআইডি পুলিশ পরিদর্শক সঙ্কর চন্দ্র আদালতে অভিযোগপত্র দেন। ২০১২ সালের ১১ সেপ্টেম্বর মামলাটি টাঙ্গাইল আদালত থেকে ঢাকার দ্রুত বিচার চার বদলি করা হয়।
এ মামলায় বিভিন্ন সময় ট্রাইব্যুনালে ১৬ জন্য সাক্ষী প্রদান করেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০০৬ সালের ২৯ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ টাঙ্গাইল থানার বাইপাস চেকপোস্টে জেএমবির সদস্য সাইফুল ইসলাম ও আব্দুর রহমানের গতিরোধ করে। এ সময় তারা পুলিশকে লক্ষ্য করে তিন রাউন্ড গুলিবর্ষণ করে।
এতে ট্রাফিক পুলিশ সিরাজ মিয়া ও পুলিশ সোর্স জয়নাল আবেদীন গুলিবিদ্ধ হন। পরে জয়নাল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। এ সময় তাদের কাছ থেকে বিপুল সংখ্যক গোলাবারুদ, আগ্নেয়াস্ত্র ও বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়।
এ সময় তারা নিজেদেরকে জেএমবির সদস্য বলে পরিচয় দেয়। ওইদিন তাদের বিরুদ্ধে পুলিশকে হত্যা করা চেষ্টা, অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনে টাঙ্গাইল থানায় মামলা দায়ের করেন ট্রাফিক পরির্দশক মো: আব্দুর রব।
২০০৭ সালের ৭ জুলাই সাইফুল ইসলাম ও আব্দুর রহমানকে অভিযুক্ত করে সিআইডি পুলিশ পরিদর্শক সঙ্কর চন্দ্র আদালতে অভিযোগপত্র দেন। ২০১২ সালের ১১ সেপ্টেম্বর মামলাটি টাঙ্গাইল আদালত থেকে ঢাকার দ্রুত বিচার চার বদলি করা হয়।