গত ২২ আগস্ট মামলার যুক্তিতর্ক শেষে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর বিচারক কেএম ইমরুল কায়েশ রায় ঘোষণার এই দিন ধার্য করেন।
আদালত সূত্র জানায়, রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানার নিজের, তার স্ত্রী ও তার ওপর নির্ভরশীল ব্যক্তিদের স্বনামে-বেনামে অর্জিত স্থাবর, অস্থাবর সম্পদ ও দায়দেনার উৎস এবং তা অর্জনের বিস্তারিত বিবরণী চেয়ে ২০১৩ সালের ২২ মে সম্পদ বিবরণী নোটিশ ইস্যু করে দুদক।
২০১৫ সালের ১ এপ্রিল কাশিমপুর কারাগারের জেল সুপারের মাধ্যমে রানার নামের সম্পদ বিবরণী নোটিশ পাঠানো হয়। ওই বছরের ৪ এপ্রিল রানা নিজে স্বাক্ষর করে সম্পদ বিবরণী নোটিশ গ্রহণ করেন। ২৬ এপ্রিল তা পূরণ না করেই দুদকে পাঠান।
দুদকে সম্পদ বিবরণী দাখিল না করার এ অপরাধে ওই একই বছরের ২ মে কমিশনের উপপরিচালক মাহবুবুল আলম বাদী হয়ে রাজধানীর রমনা থানায় এ মামলাটি করেন।
এরপর ২০১৬ সালের ১ জুন মামলার বাদী ও তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক মাহবুবুল আলম রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন,২০০৪ এর ২৬ (২) ধারায় আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
২০১৭ সালের ২৩ মার্চ সোহেল রানার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। মামলায় ৯ সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময়ে ৮ সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দেন।