গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের হাতীবান্ধা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনটি জীর্ণ দশার কারণে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। ফলে বাধ্য হয়ে খোলা আকাশের নিচে ক্লাশ করছে শিক্ষার্থীরা।
বিদ্যালয় সুত্রে জানা গেছে, হাতীবান্ধা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনটি ১৯৯৪ সালে নির্মাণ করা হয়। নানা ত্রুটির কারণে বিদ্যালয় ভবণটি ২০০৬ সাল থেকে ঝুকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। তারপরও অতিরিক্ত শ্রেণী কক্ষের অভাবে শিক্ষার্থীরা সেখানেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে লেখাপড়া করতো। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে ভবনের চারপাশে বড় বড় ফাটল এবং প্রতিনিয়ত ছাদের পলাষ্টার ধসে পড়ায় অভিভাবকরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। অভিভাবকদের চাপে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কিছুদিন হলো ওই ভবনটিতে লেখাপড়া বন্ধ করে দেন। বাধ্য হয়ে এখন খোলা আকাশের নিচেই লেখাপড়া চালানো হচ্ছে। এ ব্যাপারে সাবেক প্রধান শিক্ষক আব্দুল মজিদ মিয়া বলেন, গত কয়েক বছরে বেশ কয়েকটি অভিযোগ করা হলেও কোন পদক্ষেপ গ্রহন করেননি সংশিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্রী জানায়, ধুলো বালি আর রোদের তাপে পড়তে ভাল লাগে না। তারপরও খোলা জায়গায় ক্লাশ করতে হয়। বাথরুম আর পানির সমস্যায় ছুটতে হয় আশেপাশের বাড়িতে।
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের সভাপতি সালেক মিয়া বলেন, এ ব্যাপারে জেলা ও থানা শিক্ষা অফিসে অভিযোগ জানিয়ে বসে আছি। কবে সুদৃষ্টি পড়বে জানি না।
এদিকে এই ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার একে এম আমিরুল ইসলাম বলেন, স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বিদ্যালয়টির পরিস্থিতি জেনেও কেন উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানাননি তা জানতে চেয়ে আজ মঙ্গলবার বিকেলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। তিনি আজ বুধবার সরেজমিনে পরিস্থিতি দেখতে বিদ্যালয়ে যাবেন বলেও জানান তিনি।
বিদ্যালয় সুত্রে জানা গেছে, হাতীবান্ধা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনটি ১৯৯৪ সালে নির্মাণ করা হয়। নানা ত্রুটির কারণে বিদ্যালয় ভবণটি ২০০৬ সাল থেকে ঝুকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। তারপরও অতিরিক্ত শ্রেণী কক্ষের অভাবে শিক্ষার্থীরা সেখানেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে লেখাপড়া করতো। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে ভবনের চারপাশে বড় বড় ফাটল এবং প্রতিনিয়ত ছাদের পলাষ্টার ধসে পড়ায় অভিভাবকরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। অভিভাবকদের চাপে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কিছুদিন হলো ওই ভবনটিতে লেখাপড়া বন্ধ করে দেন। বাধ্য হয়ে এখন খোলা আকাশের নিচেই লেখাপড়া চালানো হচ্ছে। এ ব্যাপারে সাবেক প্রধান শিক্ষক আব্দুল মজিদ মিয়া বলেন, গত কয়েক বছরে বেশ কয়েকটি অভিযোগ করা হলেও কোন পদক্ষেপ গ্রহন করেননি সংশিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্রী জানায়, ধুলো বালি আর রোদের তাপে পড়তে ভাল লাগে না। তারপরও খোলা জায়গায় ক্লাশ করতে হয়। বাথরুম আর পানির সমস্যায় ছুটতে হয় আশেপাশের বাড়িতে।
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের সভাপতি সালেক মিয়া বলেন, এ ব্যাপারে জেলা ও থানা শিক্ষা অফিসে অভিযোগ জানিয়ে বসে আছি। কবে সুদৃষ্টি পড়বে জানি না।
এদিকে এই ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার একে এম আমিরুল ইসলাম বলেন, স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বিদ্যালয়টির পরিস্থিতি জেনেও কেন উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানাননি তা জানতে চেয়ে আজ মঙ্গলবার বিকেলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। তিনি আজ বুধবার সরেজমিনে পরিস্থিতি দেখতে বিদ্যালয়ে যাবেন বলেও জানান তিনি।