কুড়িগ্রামের রৌমারীতে ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের দিয়ে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনাটি ফাঁস হয়ে গেলে প্রথম পরীক্ষায় অংশগ্রহণের পর দ্বিতীয় পরীক্ষায় আজ সোমবার ওই শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেনি। রৌমারী উপজেলার বাঞ্চারচর দাখিল মাদ্রাসার সুপার এ ঘটনার জন্ম দিয়েছেন। ষষ্ঠ শ্রেণির যে ১০ জন শিক্ষার্থীকে দিয়ে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা হচ্ছিল তারা গত বছর সমাপনী পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে। ওই মাদ্রাসায় পঞ্চম শ্রেণির কোনো শিক্ষার্থী না থাকায় সুপার মাওলানা শফিউর রহমান এ পদ্ধতির আশ্রয় গ্রহণ করেন বলে জানা গেছে।
এদিকে, জালিয়াতির ওই ঘটনা ফাঁস হয়ে গেলে অভিযুক্ত মাদ্রাসা সুপার মাওলানা শফিউর রহমান আত্মগোপনে চলে যান। তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটিও বন্ধ রয়েছে। পরীক্ষা কেন্দ্রের ম্যাজিস্ট্রেটও তাঁকে খুঁজে পাচ্ছেন না। বাঞ্চারচর এলাকার এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক আব্দুস সালাম অভিযোগ করেন, মাদ্রাসার সুপার মাওলানা শফিউর রহমান প্রতিষ্ঠানটির দুর্নীতির বাসা তৈরি করেছেন। প্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া নেই, শিক্ষার্থী সংখ্যাও হাতেগনা কয়েকটি মাত্র। কাগজে কলমে শিক্ষার্থী দেখানো হলেও বাস্তবে তা নেই। এ ছাড়া মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটি ও শিক্ষক নিয়োগে ঘুষ দুর্নীতির অভিযোগও রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল হান্নান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, “এ ব্যাপারে মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রেজাউল কবীরকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিন দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
এদিকে, জালিয়াতির ওই ঘটনা ফাঁস হয়ে গেলে অভিযুক্ত মাদ্রাসা সুপার মাওলানা শফিউর রহমান আত্মগোপনে চলে যান। তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটিও বন্ধ রয়েছে। পরীক্ষা কেন্দ্রের ম্যাজিস্ট্রেটও তাঁকে খুঁজে পাচ্ছেন না। বাঞ্চারচর এলাকার এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক আব্দুস সালাম অভিযোগ করেন, মাদ্রাসার সুপার মাওলানা শফিউর রহমান প্রতিষ্ঠানটির দুর্নীতির বাসা তৈরি করেছেন। প্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া নেই, শিক্ষার্থী সংখ্যাও হাতেগনা কয়েকটি মাত্র। কাগজে কলমে শিক্ষার্থী দেখানো হলেও বাস্তবে তা নেই। এ ছাড়া মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটি ও শিক্ষক নিয়োগে ঘুষ দুর্নীতির অভিযোগও রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল হান্নান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, “এ ব্যাপারে মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রেজাউল কবীরকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিন দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”