চাকরির সাফল্যের জন্য কর্মীদের কাজে উৎসাহের জন্য ‘ইয়েস বস’ বলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, মূল বিষয় এড়িয়ে না গিয়ে বসের সঙ্গে কর্মীদের মুখোমুখি মিটিং এবং তাতে বিস্তারিত আলোচনা কাজের অনুপ্রেরণা বাড়ায়। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস।
গবেষণাদলের প্রধান ও মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষক ফ্যাডেল মিত্তা জানান, প্রতিষ্ঠানের কোনো কর্মীর সুপারভাইজারের সঙ্গে চোখাচোখি প্রকৃত সম্পর্কের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নয়।
আগের গবেষণাতে জানা গিয়েছিল, কর্মী ও তাদের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের প্রায়ই বিভিন্ন বিষয়ে মতভেদ হয়, যা তাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করে।
নতুন গবেষণায় ২৮০ জন কর্মী ও তাদের বসদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এতে দেখা যায়, কর্মীদের সঙ্গে বসের সম্পর্ক কর্মীর দৃষ্টিতে স্বাভাবিক থাকলেও বসের দৃষ্টিতে অস্বাভাবিক হতে পারে, যা কাজের অনুপ্রেরণা কমিয়ে দেয়।
একই সমস্যা হতে পারে কর্মীর দৃষ্টিতেও। যখন বস সম্পর্ক স্বাভাবিক আছে বলেই মনে করে কিন্তু কর্মী তা মনে করে না, তখনও কাজের অনুপ্রেরণা কমে যায়।
গবেষণার জন্য কর্মী ও তাদের বসদের পৃথকভাবে প্রশ্ন করা হয় এবং তার উত্তর লিপিবদ্ধ করা হয়।
গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে একাডেমি অফ ম্যানেজমেন্ট জার্নালে।
গবেষণাদলের প্রধান ও মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষক ফ্যাডেল মিত্তা জানান, প্রতিষ্ঠানের কোনো কর্মীর সুপারভাইজারের সঙ্গে চোখাচোখি প্রকৃত সম্পর্কের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নয়।
আগের গবেষণাতে জানা গিয়েছিল, কর্মী ও তাদের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের প্রায়ই বিভিন্ন বিষয়ে মতভেদ হয়, যা তাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করে।
নতুন গবেষণায় ২৮০ জন কর্মী ও তাদের বসদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এতে দেখা যায়, কর্মীদের সঙ্গে বসের সম্পর্ক কর্মীর দৃষ্টিতে স্বাভাবিক থাকলেও বসের দৃষ্টিতে অস্বাভাবিক হতে পারে, যা কাজের অনুপ্রেরণা কমিয়ে দেয়।
একই সমস্যা হতে পারে কর্মীর দৃষ্টিতেও। যখন বস সম্পর্ক স্বাভাবিক আছে বলেই মনে করে কিন্তু কর্মী তা মনে করে না, তখনও কাজের অনুপ্রেরণা কমে যায়।
গবেষণার জন্য কর্মী ও তাদের বসদের পৃথকভাবে প্রশ্ন করা হয় এবং তার উত্তর লিপিবদ্ধ করা হয়।
গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে একাডেমি অফ ম্যানেজমেন্ট জার্নালে।