ধর্ম নিয়ে কটূক্তিকারী বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকীকে গ্রেপ্তারে আইনি জটিলতা আছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
লতিফ সিদ্দিকীর বিষয়ে মন্ত্রিসভায় কোনো আলোচনা হয়েছে কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘মন্ত্রিসভায় এ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। আপনারা মন্ত্রিপরিষদসচিবের কাছ থেকে জেনে নিন।’
তাহলে উচ্চ আদালতের নির্দেশে তাকে গ্রেপ্তারে সরকারের কোনো ব্যর্থতা আছে কিনা এ প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের কোনো ব্যর্থতা নেই। হাইকোর্টের যে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে তা যেমন সত্য, লতিফ সিদ্দিকী এখনো এমপি, তার এমপির পদ এখনো যায়নি এটিও তেমন সত্য। একজন এমপিকে গ্রেপ্তার করতে হলে স্পিকারের অনুমতির প্রয়োজন রয়েছে। গ্রেপ্তারে আইন জটিলতা আছে, আশা করি তা অচিরেই কেটে যাবে।’
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার দায়ে মন্ত্রিসভা ও আওয়ামী লীগের দলীয় সদস্য পদ থেকে বাদ পড়েন লতিফ সিদ্দিকী। একি অভিযোগে সারা দেশে তার বিরুদ্ধে ২২টি মামলা হয়। আদালতে হাজির না হওয়ায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও জারি রয়েছে।
লতিফ সিদ্দিকীর বিষয়ে মন্ত্রিসভায় কোনো আলোচনা হয়েছে কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘মন্ত্রিসভায় এ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। আপনারা মন্ত্রিপরিষদসচিবের কাছ থেকে জেনে নিন।’
তাহলে উচ্চ আদালতের নির্দেশে তাকে গ্রেপ্তারে সরকারের কোনো ব্যর্থতা আছে কিনা এ প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের কোনো ব্যর্থতা নেই। হাইকোর্টের যে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে তা যেমন সত্য, লতিফ সিদ্দিকী এখনো এমপি, তার এমপির পদ এখনো যায়নি এটিও তেমন সত্য। একজন এমপিকে গ্রেপ্তার করতে হলে স্পিকারের অনুমতির প্রয়োজন রয়েছে। গ্রেপ্তারে আইন জটিলতা আছে, আশা করি তা অচিরেই কেটে যাবে।’
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার দায়ে মন্ত্রিসভা ও আওয়ামী লীগের দলীয় সদস্য পদ থেকে বাদ পড়েন লতিফ সিদ্দিকী। একি অভিযোগে সারা দেশে তার বিরুদ্ধে ২২টি মামলা হয়। আদালতে হাজির না হওয়ায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও জারি রয়েছে।