আওয়ামী লীগের আর্ন্তজাতিক বিষয়ক সম্পাদক লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খান এমপির নেতৃত্বে বাংলাদেশ থেকে আসা একটি প্রতিনিধিদল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করেছেন।
পশ্চিমবঙ্গের সচিবালয় নবান্নে শনিবার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে প্রায় ৩০ মিনিট বৈঠক করেন বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল। বাংলাদেশের সন্ত্রাসীরা যাতে এ রাজ্যে আশ্রয় না পায়, তার আবেদন জানান প্রতিনিধিরা।
মমতা তাঁদের বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। তবে, সীমান্ত পাহারা দেয়ার দায়িত্ব কেন্দ্রীয় সরকারের। আমার দায়িত্ব নয়।’
মমতা প্রতিনিধিদলকে বলেন, ‘আপনারা দেখবেন, যাতে অনুপ্রবেশ ঠেকানো যায়।’ বৈঠকে তিস্তার পানি বন্টন, ছিটমহল, বাণিজ্য বৃদ্ধি নিয়ে আলোচনা হয়।
ভারত সফররত প্রতিনিধিদলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় যাবতীয় সাহায্য পাওয়া যাবে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে৷
বাংলাদেশের আওয়ামী লীগ নেতা ফারুক খান জানান, ‘পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করে তাঁরা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আশাবাদী। বাণিজ্য বৃদ্ধি ছাড়াও তিস্তার পানি বন্টন চুক্তি, সন্ত্রাসবাদ সমস্যাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
অন্যদিকে, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সুসম্পর্ক দীর্ঘদিনের। সেই সম্পর্ককে আরও সুদৃঢ় করার উদ্দেশ্যেই এই বৈঠক।
বাংলাদেশ থেকে আসা আট সদস্যের প্রতিনিধি দলে সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান ছাড়া ছিলেন জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহমান, কাজি নাবিল আহমেদ, পঙ্কজ আহমেদ, মুস্তাফা লুৎফুল্লাহ, নাহিম রাজ্জাক, মাহজবিন খালেদ ও শফিকুল ইসলাম।
পশ্চিমবঙ্গের সচিবালয় নবান্নে শনিবার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে প্রায় ৩০ মিনিট বৈঠক করেন বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল। বাংলাদেশের সন্ত্রাসীরা যাতে এ রাজ্যে আশ্রয় না পায়, তার আবেদন জানান প্রতিনিধিরা।
মমতা তাঁদের বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। তবে, সীমান্ত পাহারা দেয়ার দায়িত্ব কেন্দ্রীয় সরকারের। আমার দায়িত্ব নয়।’
মমতা প্রতিনিধিদলকে বলেন, ‘আপনারা দেখবেন, যাতে অনুপ্রবেশ ঠেকানো যায়।’ বৈঠকে তিস্তার পানি বন্টন, ছিটমহল, বাণিজ্য বৃদ্ধি নিয়ে আলোচনা হয়।
ভারত সফররত প্রতিনিধিদলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় যাবতীয় সাহায্য পাওয়া যাবে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে৷
বাংলাদেশের আওয়ামী লীগ নেতা ফারুক খান জানান, ‘পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করে তাঁরা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আশাবাদী। বাণিজ্য বৃদ্ধি ছাড়াও তিস্তার পানি বন্টন চুক্তি, সন্ত্রাসবাদ সমস্যাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
অন্যদিকে, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সুসম্পর্ক দীর্ঘদিনের। সেই সম্পর্ককে আরও সুদৃঢ় করার উদ্দেশ্যেই এই বৈঠক।
বাংলাদেশ থেকে আসা আট সদস্যের প্রতিনিধি দলে সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান ছাড়া ছিলেন জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহমান, কাজি নাবিল আহমেদ, পঙ্কজ আহমেদ, মুস্তাফা লুৎফুল্লাহ, নাহিম রাজ্জাক, মাহজবিন খালেদ ও শফিকুল ইসলাম।