দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) ‘দায়মুক্তি কমিশন’ বলায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সমালোচনা করেছেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মো. বদিউজ্জামান। খালেদা জিয়ার বক্তব্যকে ‘রাজনৈতিক’ আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, সমালোচনা গঠনমূলক হওয়া উচিত।
রবিবার সকালে দুদকের দশম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বদিউজ্জামান এসব কথা বলেন। গত ২১ নভেম্বর ছিল দুদকের দশম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। ওই দিন সরকারি ছুটি থাকায় আজ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করছে দুদক।
প্রসঙ্গত, সরকারি দলের প্রভাবশালীদের দুর্নীতির অভিযোগ থেকে ‘দায়মুক্তি’ দেয়া হচ্ছে দাবি করে সম্প্রতি কিশোরগঞ্জের এক জনসভায় খালেদা জিয়া দুদককে ‘দায়মুক্তি কমিশন’ হিসেবে উল্লেখ করেন।
দুদক চেয়ারম্যান দাবি করেন, অনুসন্ধানে যাদের বিরুদ্ধে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। কাউকেই ঢালাওভাবে ছাড় দেয়া হচ্ছে না।
বদিউজ্জামান বলেন, দুদক কাজ করছে বলেই এত কথা হচ্ছে। সরকারি দলের মন্ত্রী-এমপিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার ঘটনা অতীতে কখনোই ঘটেনি। কিন্তু বর্তমান কমিশন এটা করে দেখিয়েছে।
দুদক চেয়ারম্যানের দাবি, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাওয়া গেলে আরো মন্ত্রী-এমপির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দুদক দ্বিধা করবে না।
রবিবার সকালে দুদকের দশম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বদিউজ্জামান এসব কথা বলেন। গত ২১ নভেম্বর ছিল দুদকের দশম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। ওই দিন সরকারি ছুটি থাকায় আজ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করছে দুদক।
প্রসঙ্গত, সরকারি দলের প্রভাবশালীদের দুর্নীতির অভিযোগ থেকে ‘দায়মুক্তি’ দেয়া হচ্ছে দাবি করে সম্প্রতি কিশোরগঞ্জের এক জনসভায় খালেদা জিয়া দুদককে ‘দায়মুক্তি কমিশন’ হিসেবে উল্লেখ করেন।
দুদক চেয়ারম্যান দাবি করেন, অনুসন্ধানে যাদের বিরুদ্ধে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। কাউকেই ঢালাওভাবে ছাড় দেয়া হচ্ছে না।
বদিউজ্জামান বলেন, দুদক কাজ করছে বলেই এত কথা হচ্ছে। সরকারি দলের মন্ত্রী-এমপিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার ঘটনা অতীতে কখনোই ঘটেনি। কিন্তু বর্তমান কমিশন এটা করে দেখিয়েছে।
দুদক চেয়ারম্যানের দাবি, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাওয়া গেলে আরো মন্ত্রী-এমপির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দুদক দ্বিধা করবে না।