শীতে ত্বকের যত্নে রূপ-সচেতন নারী-পুরুষের মাঝে চিন্তার বিষয় হয়ে ওঠে। তাপমাত্রা বেশি কমে গেলে কী করা যায় বা কিছুটা বাড়লেই বা কী কী করতে হবে ইত্যাদি চিন্তা বেশ পেরেশানি তৈরি করে। এখানে দেওয়া হলো মাত্র চারটি টিপস। কিন্তু শীতের শুষ্কতায় ত্বকের সজীবতা ও প্রাণশক্তি ধরে রাখার মৌলিক পদ্ধতি এগুলো। এই টিপসগুলো দিয়েছেন সেলিব্রেটি ডার্মাটোলজিস্ট কিরণ লোহিয়া।
১. যতবার মুখ ধুতে হবে
শীতে দুই বারের বেশি মুখ ধোওয়া উচিত নয়। গরমকালের মতো বেশি বেশি মুখ ধোওয়া হলে শুষ্ক আবহাওয়ায় ত্বকের সব আর্দ্রতা ও পুষ্টি ধুয়ে-মুছে যাবে। যদি ব্যায়ামের পর নোংরাভাব আসে, তাহলে মুখ ধুয়ে নিন। এ ধরনের কোনো কাজের পর মুখ ধুতে পারেন।
২. সঠিক ফেস ওয়াশ ব্যবহার
শীতে ফোম উৎপন্ন করে এমন ফেস ওয়াশ ব্যবহার করবেন না। পরিবর্তে ক্রিম জাতীয় অথবা ওয়েল ক্লিনজার ব্যবহার করুন। এতে করে ত্বক থেকে বাড়তি তৈলাক্তভাব চলে যাবে এবং একই সঙ্গে পুষ্টি ও ময়েশ্চারও ধরে রাখবে।
৩. টোনারকে না বলুন
ত্বকের জন্য ব্যবহার করা টোনার চেহারাকে শুষ্ক করে দেয়। কারণ টোনারে অ্যালকোহল থাকে। এটি ত্বকে শুষ্কভাব আনে। তাই শীতকালে ত্বকে টোনার ব্যবহার ছেড়ে দিন।
৪. বিউটি ওয়েল ব্যবহার করুন
শীতে অনেকেই ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করেন। কিন্তু এতে মাত্র ১৫-২০ শতাংশ তৈলাক্ত উপাদান থাকে। শুষ্কতা ঘোচাতে এটি কোনো কাজ করে না। কিন্তু খাঁটি বিউটি ওয়েল শতভাগ ময়েশ্চার আনতে পারে ত্বকে। তাই শীতকালে পাম্পকিন সিড ওয়েল বা ভিটামিন ই এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিডসমৃদ্ধ যেকোনো বিউটি ওয়েল ব্যবহার করতে পারেন।
সূত্র : ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
১. যতবার মুখ ধুতে হবে
শীতে দুই বারের বেশি মুখ ধোওয়া উচিত নয়। গরমকালের মতো বেশি বেশি মুখ ধোওয়া হলে শুষ্ক আবহাওয়ায় ত্বকের সব আর্দ্রতা ও পুষ্টি ধুয়ে-মুছে যাবে। যদি ব্যায়ামের পর নোংরাভাব আসে, তাহলে মুখ ধুয়ে নিন। এ ধরনের কোনো কাজের পর মুখ ধুতে পারেন।
২. সঠিক ফেস ওয়াশ ব্যবহার
শীতে ফোম উৎপন্ন করে এমন ফেস ওয়াশ ব্যবহার করবেন না। পরিবর্তে ক্রিম জাতীয় অথবা ওয়েল ক্লিনজার ব্যবহার করুন। এতে করে ত্বক থেকে বাড়তি তৈলাক্তভাব চলে যাবে এবং একই সঙ্গে পুষ্টি ও ময়েশ্চারও ধরে রাখবে।
৩. টোনারকে না বলুন
ত্বকের জন্য ব্যবহার করা টোনার চেহারাকে শুষ্ক করে দেয়। কারণ টোনারে অ্যালকোহল থাকে। এটি ত্বকে শুষ্কভাব আনে। তাই শীতকালে ত্বকে টোনার ব্যবহার ছেড়ে দিন।
৪. বিউটি ওয়েল ব্যবহার করুন
শীতে অনেকেই ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করেন। কিন্তু এতে মাত্র ১৫-২০ শতাংশ তৈলাক্ত উপাদান থাকে। শুষ্কতা ঘোচাতে এটি কোনো কাজ করে না। কিন্তু খাঁটি বিউটি ওয়েল শতভাগ ময়েশ্চার আনতে পারে ত্বকে। তাই শীতকালে পাম্পকিন সিড ওয়েল বা ভিটামিন ই এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিডসমৃদ্ধ যেকোনো বিউটি ওয়েল ব্যবহার করতে পারেন।
সূত্র : ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।