বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্যে দিয়ে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে আজ শেষ হলো সাহিত্যের আন্তর্জাতিক সমাবেশ ‘হে ফেস্টিভ্যাল’। হে ফেস্টিভ্যাল অব লিটারেচার অ্যান্ড দি আর্টস চতুর্থবারের মতো বাংলাদেশে এ উৎসবের আয়োজন করে।
নিজস্ব চিন্তা, অনুভূতি ও ভাবের বৈশ্বিক বিনিময় ঘটাতে বিশ্বের ১৩টি দেশের মোট ৬০ জন সাহিত্যিক এবং বাংলাদেশের ২০০ জন শিল্পী, দার্শনিক ও বিজ্ঞানী এই উৎসবে অংশ নেন।
আলোচনার অবসরে কখনো আলাপচারিতা, কখনো আবৃত্তি, কখনো সংগীত পরিবেশনা, কখনো পালা গান, কিংবা আঞ্চলিক পরিবেশনায় মুখর হয়ে ছিল বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ। আজ সে আয়োজন শেষ হলো প্রাণের গানে, সুরের মূর্চ্ছনায়। জীবনের আয়োজন ফেলে যাঁরা মিলেছিলেন সৃজনের উৎসবে, তারা ফিরে গেলেন প্রাত্যহিক জীবনে। প্রাণ ভরে নিয়ে গেলেন সৃজনের অপরূপ মাধুরী।
‘মনের বাধাকে অতিক্রম করে ভিন্নভাবে গল্প বলি’ এ স্লোগান নিয়ে এবারের আয়োজনের মধ্যে ছিল শিশু-কিশোরদের জন্য বিশেষ অনুষ্ঠানমালা, জাতীয় কবিতা পরিষদের স্বনামধন্য ও তরুণ কবিদের কন্ঠে স্বরচিত কবিতা, খ্যাতিমান ছড়াকারদের স্বকণ্ঠে ছড়া, নৃ-জাতিগোষ্ঠীর কবিদের স্বকণ্ঠে কবিতা, আঞ্চলিক ভাষার কবিতার উচ্চারণ ও গ্রাফিকস গল্প বলার অনুষ্ঠান ।
বৈচিত্র্যময় আয়োজনে তিন দিন বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ছিল সাহিত্য অনুরাগী ও কলা-কুশলীদের মিলনমেলা। এ বছর আলোচকদের মধ্যে ছিলেন শশী থারুর, সৈয়দ শামসুল হক, জং চ্যাঙ, জয় গোস্বামী, উইলিয়াম ডালরিম্পেল, জন রেলস্টোন সোল, জাভেদ জাহাঙ্গীর, মার্কাস ডু সৌত, জিয়া হায়দার রহমান, রানা দাস গুপ্ত, মির্জা ওয়াহিদ, লুচি হকিং, শাহিন আক্তার, মিমি কালভাথি, প্যাট্রিক ফেঞ্চ, গিডিয়ান হেই, সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, আসাদ চৌধুরী, আবির হক, জাবেদ জাহাঙ্গীর ও নিমান সোবহান।
২০১১ সালে পরীক্ষামূলকভাবে ঢাকার ব্রিটিশ কাউন্সিল প্রাঙ্গণে মাত্র এক দিনের উৎসবের মধ্যে দিয়ে ঢাকায় এ আয়োজনের শুরু হয়। সেখানে বিপুল লোকসমাগম লক্ষ করে আয়োজকরা প্রতিবছর এ উৎসব করার সিদ্ধান্ত নেন। ২০১২ সাল থেকে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে নিয়মিতভাবে তিন দিনব্যাপী এ উৎসবের আয়োজন করা হচ্ছে।
নিজস্ব চিন্তা, অনুভূতি ও ভাবের বৈশ্বিক বিনিময় ঘটাতে বিশ্বের ১৩টি দেশের মোট ৬০ জন সাহিত্যিক এবং বাংলাদেশের ২০০ জন শিল্পী, দার্শনিক ও বিজ্ঞানী এই উৎসবে অংশ নেন।
আলোচনার অবসরে কখনো আলাপচারিতা, কখনো আবৃত্তি, কখনো সংগীত পরিবেশনা, কখনো পালা গান, কিংবা আঞ্চলিক পরিবেশনায় মুখর হয়ে ছিল বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ। আজ সে আয়োজন শেষ হলো প্রাণের গানে, সুরের মূর্চ্ছনায়। জীবনের আয়োজন ফেলে যাঁরা মিলেছিলেন সৃজনের উৎসবে, তারা ফিরে গেলেন প্রাত্যহিক জীবনে। প্রাণ ভরে নিয়ে গেলেন সৃজনের অপরূপ মাধুরী।
‘মনের বাধাকে অতিক্রম করে ভিন্নভাবে গল্প বলি’ এ স্লোগান নিয়ে এবারের আয়োজনের মধ্যে ছিল শিশু-কিশোরদের জন্য বিশেষ অনুষ্ঠানমালা, জাতীয় কবিতা পরিষদের স্বনামধন্য ও তরুণ কবিদের কন্ঠে স্বরচিত কবিতা, খ্যাতিমান ছড়াকারদের স্বকণ্ঠে ছড়া, নৃ-জাতিগোষ্ঠীর কবিদের স্বকণ্ঠে কবিতা, আঞ্চলিক ভাষার কবিতার উচ্চারণ ও গ্রাফিকস গল্প বলার অনুষ্ঠান ।
বৈচিত্র্যময় আয়োজনে তিন দিন বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ছিল সাহিত্য অনুরাগী ও কলা-কুশলীদের মিলনমেলা। এ বছর আলোচকদের মধ্যে ছিলেন শশী থারুর, সৈয়দ শামসুল হক, জং চ্যাঙ, জয় গোস্বামী, উইলিয়াম ডালরিম্পেল, জন রেলস্টোন সোল, জাভেদ জাহাঙ্গীর, মার্কাস ডু সৌত, জিয়া হায়দার রহমান, রানা দাস গুপ্ত, মির্জা ওয়াহিদ, লুচি হকিং, শাহিন আক্তার, মিমি কালভাথি, প্যাট্রিক ফেঞ্চ, গিডিয়ান হেই, সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, আসাদ চৌধুরী, আবির হক, জাবেদ জাহাঙ্গীর ও নিমান সোবহান।
২০১১ সালে পরীক্ষামূলকভাবে ঢাকার ব্রিটিশ কাউন্সিল প্রাঙ্গণে মাত্র এক দিনের উৎসবের মধ্যে দিয়ে ঢাকায় এ আয়োজনের শুরু হয়। সেখানে বিপুল লোকসমাগম লক্ষ করে আয়োজকরা প্রতিবছর এ উৎসব করার সিদ্ধান্ত নেন। ২০১২ সাল থেকে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে নিয়মিতভাবে তিন দিনব্যাপী এ উৎসবের আয়োজন করা হচ্ছে।