আপনার জীবনসঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্ক যতই গাঢ় হোক না কেন, কিছু বিষয় আছে, যা উভয়ের ব্যক্তিগত হিসেবেই থাকে। আর এসব বিষয়ে একে অন্যকে অযাচিত অনুরোধ করা হলে তা সম্পর্কের ক্ষতি ডেকে আনে। এ লেখায় থাকছে তেমন ছয়টি বিষয়, যে বিষয়ে সিদ্ধান্ত আপনার একান্তই নিজস্ব।
১. বন্ধুত্ব করা বা নষ্ট করা
আপনার সঙ্গে অন্য কারো বন্ধুত্ব থাকবে কি না, তা একান্ত আপনারই ব্যাপার। এক্ষেত্রে অন্যের সঙ্গে বন্ধুত্ব নষ্ট করার মতো অনুরোধ করা মোটেই উচিত নয়। আর যে এমন অনুরোধ করবে, তার মানসিক সুস্থতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই পারে। এক্ষেত্রে আপনার সঙ্গীর কোনো বন্ধুকে যদি পছন্দ না হয়, তাহলে সঙ্গীকে সে বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন। আলোচনাতেই এর সমাধান করার চেষ্টা করুন।
২. ওজন কমানো
আপনার দেহের ওজন যেমনটা রয়েছে, তাতেই যদি আপনি স্বাচ্ছন্দ হন তাহলে তাই আপনার জন্য সেরা। এক্ষেত্রে সঙ্গীর হস্তক্ষেপ করার কোনো মানে হয় না। যদি আপনার দেহের ওজন কোনো শারীরিক সমস্যা তৈরি করে তাহলে অবশ্য ভিন্ন কথা। অন্যথায় আপনার ইচ্ছার বিরুদ্ধে আপনার দেহের ওজন কমাতে বললে সঙ্গীর আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে।
৩. বিশ্বাস পরিবর্তন
মানুষের কিছু বিশ্বাস রয়েছে, যা একান্তই নিজের বিষয়। ধর্মীয়, রাজনৈতিক কিংবা অনুরূপ যে বিশ্বাসই থাকুক না কেন, তা শুধুই আপনার বিশ্বাস। এক্ষেত্রে আপনার অনুভূতিকে মূল্য দেওয়াই উচিত।
৪. সন্তান ও পরিবার পরিকল্পনা
সন্তান গ্রহণ বিষয়ে নারীর সিদ্ধান্ত অনেক বড় বিষয়। এক্ষেত্রে পুরুষ সঙ্গীর জোর করা উচিত নয়। মানসিক ও শারীরিক প্রস্তুতি এক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনুরূপ বিষয়টি পরিবার পরিকল্পনার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।
৫. রান্না ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা
আধুনিক সমাজে পরিবারের ক্ষেত্রে উভয়কেই রান্না ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ করতে হয়। আর এক্ষেত্রে একজন অন্যজনকে চাপ প্রয়োগ করার সুযোগ নেই। একজন কোনো কাজ না পারলে অন্যজনকে এগিয়ে যেতে হবে, এটাই স্বাভাবিক।
৬. স্বপ্ন ত্যাগ করা
আপনার সঙ্গীর কখনোই বলা উচিত নয়, আপনার উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন ত্যাগ করতে। কিংবা ভালো কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরির স্বপ্ন তার কথায় বাদ দেওয়া উচিত নয়। সঙ্গীর স্বপ্নের প্রতি ভালোবাসা তার প্রতি ভালোবাসার একটি অংশ হওয়া উচিত।
১. বন্ধুত্ব করা বা নষ্ট করা
আপনার সঙ্গে অন্য কারো বন্ধুত্ব থাকবে কি না, তা একান্ত আপনারই ব্যাপার। এক্ষেত্রে অন্যের সঙ্গে বন্ধুত্ব নষ্ট করার মতো অনুরোধ করা মোটেই উচিত নয়। আর যে এমন অনুরোধ করবে, তার মানসিক সুস্থতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই পারে। এক্ষেত্রে আপনার সঙ্গীর কোনো বন্ধুকে যদি পছন্দ না হয়, তাহলে সঙ্গীকে সে বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন। আলোচনাতেই এর সমাধান করার চেষ্টা করুন।
২. ওজন কমানো
আপনার দেহের ওজন যেমনটা রয়েছে, তাতেই যদি আপনি স্বাচ্ছন্দ হন তাহলে তাই আপনার জন্য সেরা। এক্ষেত্রে সঙ্গীর হস্তক্ষেপ করার কোনো মানে হয় না। যদি আপনার দেহের ওজন কোনো শারীরিক সমস্যা তৈরি করে তাহলে অবশ্য ভিন্ন কথা। অন্যথায় আপনার ইচ্ছার বিরুদ্ধে আপনার দেহের ওজন কমাতে বললে সঙ্গীর আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে।
৩. বিশ্বাস পরিবর্তন
মানুষের কিছু বিশ্বাস রয়েছে, যা একান্তই নিজের বিষয়। ধর্মীয়, রাজনৈতিক কিংবা অনুরূপ যে বিশ্বাসই থাকুক না কেন, তা শুধুই আপনার বিশ্বাস। এক্ষেত্রে আপনার অনুভূতিকে মূল্য দেওয়াই উচিত।
৪. সন্তান ও পরিবার পরিকল্পনা
সন্তান গ্রহণ বিষয়ে নারীর সিদ্ধান্ত অনেক বড় বিষয়। এক্ষেত্রে পুরুষ সঙ্গীর জোর করা উচিত নয়। মানসিক ও শারীরিক প্রস্তুতি এক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনুরূপ বিষয়টি পরিবার পরিকল্পনার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।
৫. রান্না ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা
আধুনিক সমাজে পরিবারের ক্ষেত্রে উভয়কেই রান্না ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ করতে হয়। আর এক্ষেত্রে একজন অন্যজনকে চাপ প্রয়োগ করার সুযোগ নেই। একজন কোনো কাজ না পারলে অন্যজনকে এগিয়ে যেতে হবে, এটাই স্বাভাবিক।
৬. স্বপ্ন ত্যাগ করা
আপনার সঙ্গীর কখনোই বলা উচিত নয়, আপনার উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন ত্যাগ করতে। কিংবা ভালো কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরির স্বপ্ন তার কথায় বাদ দেওয়া উচিত নয়। সঙ্গীর স্বপ্নের প্রতি ভালোবাসা তার প্রতি ভালোবাসার একটি অংশ হওয়া উচিত।