মালয়েশিয়া থেকে অবৈধ কর্মীদের জন্য নতুন করে ‘ফ্রি প্লাস ওয়ান’ পদ্ধতিতে দেশে ফেরার সুযোগ করে দিয়েছে মালয়েশিয়া সরকার। মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন বিভাগ অবৈধ শ্রমিকদের নিজ নিজ দেশে ফেরত যেতে আজ নতুন একটি পদ্ধতি চালুর ঘোষণা দিয়েছে। এ পদ্ধতির নাম ‘ফ্রি প্লাস ওয়ান’। ‘ফ্রি প্লাস ওয়ান’ পদ্ধতি হচ্ছে যেকোনো অবৈধ বিদেশী শ্রমিক ৪০০ রিংগিট জরিমানা এবং কুয়ালালামপুর-ঢাকা বিমানের টিকিট নিয়ে পুত্রাজায়ার ইমিগ্রেশনে গেলেই তাকে দেশে ফেরার জন্য সুযোগ দেয়া হবে।
ইমিগ্রেশন বিভাগ আরো জানান, যারা মনে করছেন বৈধ হবার আবার সুযোগ পাবো তাদের বলছি, বৈধ হবার সময়সীমা নতুন করে বাড়ানো হবে না।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি শুরু হয় মালয়েশিয়ায় বসবাসরত অবৈধ বিদেশি শ্রমিকদের বৈধকরণ ই-কার্ড প্রক্রিয়া। এ প্রক্রিয়ার মেয়াদ ৩০ জুন শেষ হওয়ার পর বিদ্যমান অবৈধ শ্রমিক ধরতে দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান শুরু হয়। গত ৩০ জুন মাঝরাত থেকে শুরু হওয়া এ অভিযানে এখন পর্যন্ত এক হাজার ৩৫ জন অবৈধ বিদেশি শ্রমিককে আটক করেছে দেশটির ইমিগ্রেশন পুলিশ। পাশাপাশি অবৈধ শ্রমিক রাখার অপরাধে ১৬ জন মালিককেও আটক করা হয়েছে।
এ সাঁড়াশি অভিযানের ফলে বৈধ-অবৈধ বিদেশি শ্রমিকদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। অনেকেই অভিযানের ভয়ে জঙ্গলে আশ্রয় নিয়েছেন বলে জানা গেছে।
মালয়েশিয়া থেকে অবৈধ কর্মীদের জন্য নতুন করে ‘ফ্রি প্লাস ওয়ান’ পদ্ধতিতে দেশে ফেরার সুযোগ করে দিয়েছে মালয়েশিয়া সরকার। মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন বিভাগ অবৈধ শ্রমিকদের নিজ নিজ দেশে ফেরত যেতে আজ নতুন একটি পদ্ধতি চালুর ঘোষণা দিয়েছে। এ পদ্ধতির নাম ‘ফ্রি প্লাস ওয়ান’। ‘ফ্রি প্লাস ওয়ান’ পদ্ধতি হচ্ছে যেকোনো অবৈধ বিদেশী শ্রমিক ৪০০ রিংগিট জরিমানা এবং কুয়ালালামপুর-ঢাকা বিমানের টিকিট নিয়ে পুত্রাজায়ার ইমিগ্রেশনে গেলেই তাকে দেশে ফেরার জন্য সুযোগ দেয়া হবে। ইমিগ্রেশন বিভাগ আরো জানান, যারা মনে করছেন বৈধ হবার আবার সুযোগ পাবো তাদের বলছি, বৈধ হবার সময়সীমা নতুন করে বাড়ানো হবে না। উল্লেখ্য, চলতি বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি শুরু হয় মালয়েশিয়ায় বসবাসরত অবৈধ বিদেশি শ্রমিকদের বৈধকরণ ই-কার্ড প্রক্রিয়া। এ প্রক্রিয়ার মেয়াদ ৩০ জুন শেষ হওয়ার পর বিদ্যমান অবৈধ শ্রমিক ধরতে দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান শুরু হয়। গত ৩০ জুন মাঝরাত থেকে শুরু হওয়া এ অভিযানে এখন পর্যন্ত এক হাজার ৩৫ জন অবৈধ বিদেশি শ্রমিককে আটক করেছে দেশটির ইমিগ্রেশন পুলিশ। পাশাপাশি অবৈধ শ্রমিক রাখার অপরাধে ১৬ জন মালিককেও আটক করা হয়েছে। এ সাঁড়াশি অভিযানের ফলে বৈধ-অবৈধ বিদেশি শ্রমিকদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। অনেকেই অভিযানের ভয়ে জঙ্গলে আশ্রয় নিয়েছেন বলে জানা গেছে।