গাজীপুর : গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সাথে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২ জুলাই রবিবার দুপুরে নগর ভবনের সভা কক্ষে ওই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আলহাজ্ব অধ্যাপক এম.এ মান্নান।
অন্যান্যের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের নির্বাহী কর্মকর্তা কে.এম রাহাতুল ইসলাম, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল বাকী, আঞ্চলিক কর্মকর্তা (জোন-২) মিসেস মাহবুবা বিলকিস, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ জহিরুল ইসলাম, আঞ্চলিক কর্মকর্তা (জোন-৪ ও ৫) মোঃ আবু সাঈদ মোল্লা, কাউন্সিলর মোঃ তানভীর সিদ্দিকী, কাউন্সিলর মিসেস শিরিন আক্তার, কাউন্সিলর মোঃ শহিদুল ইসলাম, কাউন্সিলর মোঃ খায়রুল আলম প্রমুখ।
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নির্বাহী প্রকৌশলী এবিএম সিদ্দিকুর রহমান, নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ নূরুল আমিন, নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ ইব্রাহিম খলিল, নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ লেহাজ উদ্দিন, নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ হাসিবুল ইসলাম, নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ আশরাফুল ইসলাম, নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ হারুন অর রশিদ, নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ দেলোয়ার হোসেন, প্রধান হিসাব রক্ষক মোঃ সাইদুর রহমান, হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা (টঙ্গী অঞ্চল) হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা মোঃ গোলাম কিবরিয়া, মোঃ নজরুল ইসলাম, নির্বাহী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) মোঃ মতিউর রহমান, রাজস্ব কর্মকর্তা কাজী বজলুর রশিদ, নির্বাহী প্রকৌশলী (পানি) মোঃ আনিসুর রহমান, সহকারী প্রকৌশলী (পানি) মোঃ নজরুল ইসলাম, সহকারী প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) মোঃ আক্রাম হোসেন, শহর পরিকল্পনা বিদ মোঃ মঈনুল ইসলাম, শহর পরিকল্পনা বিদ সুমা শারমিন, স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ রহমতুল্লাহ, সহকারী সচিব মোঃ নেজামুল হক, সহকারী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) মোঃ আরিফ আহম্মেদ, সহকারী সম্পত্তি কর্মকর্তা মোঃ নূরুজ্জামান, কর নির্ধারণ কর্মকর্তা মোঃ মুনসুর আহম্মেদ, কর নির্ধারণ কর্মকর্তা মোঃ হোসেন খান, কর নির্ধারণ কর্মকর্তা মোঃ জাকির হোসেন প্রমুখ।
মেয়র আলহাজ্ব অধ্যাপক এম.এ মান্নান বক্তব্যে বলেন, ২০১৩ সালের ৬ জুলাই গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন হয়েছে। ২০১৫ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি আমাকে গ্রেফতার করে। আমি ২৮ মাস কারাগারে ছিলাম। আজ ২ জুলাই প্রায় চার বছর পার হয়ে গেছে। আমি বাকী ১ বছরে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনকে নতুন ভাবে সাজাতে চাই। আমি সকলের সহযোগিতা চাই।
বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে তিনি বলেন, আমাকে যখন কাশিমপুর কারাগার থেকে প্রিজনভ্যানে করে বাইমাইলের উপর দিয়ে কোর্টে নিয়ে যায় তখন ময়লার গন্ধে আমার দম বন্ধ হয়ে আসে। আমি জানি আমার মত অন্য মানুষের একই কষ্ট হয়। বর্জ্য ড্রাম্পিং-এর কোন প্লেস নাই। ড্রাম্পিং-এর জন্য জমি ক্রয় করা হবে।