ঢাকা; সারা দেশে গত কয়েকদিনে তাপমাত্রা বেড়েই চলছে। অব্যাহত রয়েছে দাবদাহ। চলবে আরো দু-একদিন। তাই এই গরমে রোদে যত কম যাওয়া যায় এবং গেলেও ছাতা ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা। তারা বলেন, এই দাবদাহে শরীর থেকে প্রচুর ঘাম বের হয়। তাই বেশি বেশি পানি খেতে হবে। ওরস্যালাইন বা পানির সঙ্গে লবণ মিশিয়ে পানি খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। এ ছাড়া গরমে ঢিলেঢালা সুতি পোশাক পরারও পরামর্শ দেন তারা। বুধবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল যশোরে ৩৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এতে ভ্যাপসা গরম ও ঘামে সর্বত্র বিরাজ করছে অসহনীয় অবস্থা। বেড়েছে পানির ব্যবহার। তৃষ্ণার্ত মানুষ যেখানে পানি পাচ্ছে গলা ভিজিয়ে নিচ্ছে। শহর এলাকায় বেড়েছে বরফ দেয়া ঠাণ্ডা শরবতের কদর। লেবু মেশানো পানি দিয়ে বানানো শরবত দেদার বিক্রি হচ্ছে। পানি বিশুদ্ধ কি না তা ভেবে দেখার ফুরসত কারো নেই যেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ এ ব্যাপারে মানবজমিনকে বলেন, রোদে যত কম যাওয়া যায় তত ভালো। রোদে গেলেও ছাতা ব্যবহার করার পরামর্শ দেন এ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও গবেষক। এক নাগাড়ে রোদে বেশিক্ষণ না থাকার কথা বলেন তিনি। এই দাবদাহে শরীর থেকে প্রচুর ঘাম বের হয়। তাই বেশি বেশি পানি খেতে হবে। ওরস্যালাইন অথবা পানির সঙ্গে লবণ মিশিয়ে পানি খাওয়ার পরামর্শ দেন একুশে পদকপ্রাপ্ত বিশিষ্ট এই চিকিৎসক। এ ছাড়া গরমে ঢিলেঢালা সুতি পোশাক পরারও পরামর্শ দেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শিশু সার্জারি বিভাগের অধ্যাপক ডা. কানিজ হাসিনা (শিউলী) মানবজমিনকে বলেন, গরমে শিশুদের পানি বেশি খাওয়াতে হবে। স্যালাইন ওয়াটার খাওয়ানোর পরামর্শ দেন তিনি। পানি ব্যবহারে সতর্ক করে এ চিকিৎসক বলেন, পানি থেকে পানিবাহিত রোগ হয়। পানি ফুটিয়ে খেতে হবে। শিশুকে যত্রতত্র পানি পান না করানোই ভালো। আবার ঘাম থেকে ঠাণ্ডা লেগে নিউমোনিয়া হতে পারে, সেদিকেও খেয়াল রাখার পরামর্শ দেন তিনি। একই সঙ্গে মশার কামড় থেকে সাবধানে থাকতে হবে। পরিষ্কার-পরিছন্ন থাকতে হবে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ এ ব্যাপারে মানবজমিনকে বলেন, রোদে যত কম যাওয়া যায় তত ভালো। রোদে গেলেও ছাতা ব্যবহার করার পরামর্শ দেন এ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও গবেষক। এক নাগাড়ে রোদে বেশিক্ষণ না থাকার কথা বলেন তিনি। এই দাবদাহে শরীর থেকে প্রচুর ঘাম বের হয়। তাই বেশি বেশি পানি খেতে হবে। ওরস্যালাইন অথবা পানির সঙ্গে লবণ মিশিয়ে পানি খাওয়ার পরামর্শ দেন একুশে পদকপ্রাপ্ত বিশিষ্ট এই চিকিৎসক। এ ছাড়া গরমে ঢিলেঢালা সুতি পোশাক পরারও পরামর্শ দেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শিশু সার্জারি বিভাগের অধ্যাপক ডা. কানিজ হাসিনা (শিউলী) মানবজমিনকে বলেন, গরমে শিশুদের পানি বেশি খাওয়াতে হবে। স্যালাইন ওয়াটার খাওয়ানোর পরামর্শ দেন তিনি। পানি ব্যবহারে সতর্ক করে এ চিকিৎসক বলেন, পানি থেকে পানিবাহিত রোগ হয়। পানি ফুটিয়ে খেতে হবে। শিশুকে যত্রতত্র পানি পান না করানোই ভালো। আবার ঘাম থেকে ঠাণ্ডা লেগে নিউমোনিয়া হতে পারে, সেদিকেও খেয়াল রাখার পরামর্শ দেন তিনি। একই সঙ্গে মশার কামড় থেকে সাবধানে থাকতে হবে। পরিষ্কার-পরিছন্ন থাকতে হবে।