হোটেলে পানীয় ও খাবারের রাসায়নিক পরীক্ষার ব্যবস্থা থাকতে হবে। থ্রি-স্টার বা তার চেয়ে উচ্চ মানের হোটেলের সরকারের অনাপত্তিপত্র লাগবে। এ ছাড়া প্রতি বছর লাইসেন্স নবায়ন বাধ্যতামূলক। এসব শর্ত লঙ্ঘন করলে ছয় মাসের কারাদণ্ড ও দুই লাখ টাকা জরিমানার বিধান রেখে আজ বুধবার জাতীয় সংসদে ‘বাংলাদেশ হোটেল ও রেস্তোরা বিল-২০১৪’ পাস করা হয়েছে। বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বিলটি পাসের প্রস্তাব করলে তা কণ্ঠ ভোটে পাস হয়।
আজ বুধবার রাতে বিলটি পাসের আগে জনমত যাচাই ও বাছাই কমিটিতে পাঠানোর প্রস্তাব করা হলেও তা কণ্ঠ ভোটে নাকচ হয়ে যায়। গত ২ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদে বিলটি উত্থাপন করা হয়। বিলটি উত্থাপনকালে মন্ত্রী বলেন, সামরিক শাসন আমলে ১৯৮২ সালে জারি হওয়া এ সংক্রান্ত একটি অধ্যাদেশ পরিমার্জন, সংশোধন করে নতুন আইন করতে এই বিল উঠানো হয়েছে। বর্তমান আইনে শর্ত লঙ্ঘন করলে মাত্র অনধিক পাঁচ হাজার টাকার জরিমানার বিধান রয়েছে।
পাস হওয়া এ বিলের বিধান অনুযায়ী, জেলা প্রশাসক বা সরকারের নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা হোটেল-রেস্তোরাঁর নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করবেন। কোন অতিথি বা ক্রেতা সেবা ও মান নিয়ে নিয়ন্ত্রকের কাছে অভিযোগ করতে পারবে। নিয়ন্ত্রক নির্ধারিত পদ্ধতিতে সংক্ষিপ্ত তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে পারবে।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্পর্কে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের পর্যটকদের অবস্থান ও সেবা নিশ্চিত করার জন্য হোটেল ও রেস্তোরাঁর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ সব হোটেল ও রেস্তোরাঁর সেবা ও সুযোগ-সবিধার মান নিশ্চিত এবং সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য এই বিলটি আনা হয়েছে।
আজ বুধবার রাতে বিলটি পাসের আগে জনমত যাচাই ও বাছাই কমিটিতে পাঠানোর প্রস্তাব করা হলেও তা কণ্ঠ ভোটে নাকচ হয়ে যায়। গত ২ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদে বিলটি উত্থাপন করা হয়। বিলটি উত্থাপনকালে মন্ত্রী বলেন, সামরিক শাসন আমলে ১৯৮২ সালে জারি হওয়া এ সংক্রান্ত একটি অধ্যাদেশ পরিমার্জন, সংশোধন করে নতুন আইন করতে এই বিল উঠানো হয়েছে। বর্তমান আইনে শর্ত লঙ্ঘন করলে মাত্র অনধিক পাঁচ হাজার টাকার জরিমানার বিধান রয়েছে।
পাস হওয়া এ বিলের বিধান অনুযায়ী, জেলা প্রশাসক বা সরকারের নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা হোটেল-রেস্তোরাঁর নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করবেন। কোন অতিথি বা ক্রেতা সেবা ও মান নিয়ে নিয়ন্ত্রকের কাছে অভিযোগ করতে পারবে। নিয়ন্ত্রক নির্ধারিত পদ্ধতিতে সংক্ষিপ্ত তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে পারবে।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্পর্কে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের পর্যটকদের অবস্থান ও সেবা নিশ্চিত করার জন্য হোটেল ও রেস্তোরাঁর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ সব হোটেল ও রেস্তোরাঁর সেবা ও সুযোগ-সবিধার মান নিশ্চিত এবং সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য এই বিলটি আনা হয়েছে।