রাজধানীর বনানীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় গ্রেপ্তার শাফাত আহমেদকে ছয় দিনের এবং সাদমান সাকিফকে পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
আজ শুক্রবার বেলা তিনটার দিকে এই দুজনকে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করা হয়।আদালতে হাজিরের পর পুলিশের পক্ষ থেকে ১০ দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়। এ সময় আসামিপক্ষের আইনজীবী আবদুর রহমান হাওলাদার জামিনের আবেদন করেন। শুনানির পর মহানগর হাকিম রায়হান উল ইসলাম শাফাতকে ছয় দিনের ও সাদমানকে পাঁচ দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে সিলেটে গ্রেপ্তার হন শাফাত ও সাদমান। পুলিশ সদর দপ্তরের একটি বিশেষ দল রাত নয়টার দিকে জালালাবাদের একটি বাড়ি থেকে দুজনকে গ্রেপ্তার করে। জালালাবাদের একটি বাড়িতে তাঁরা লুকিয়ে ছিলেন। পুলিশের সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি-গোপনীয়) মো. মনিরুজ্জামান প্রথম আলোকে এসব তথ্য জানান।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে সিলেটে গ্রেপ্তার হন শাফাত ও সাদমান। পুলিশ সদর দপ্তরের একটি বিশেষ দল রাত নয়টার দিকে জালালাবাদের একটি বাড়ি থেকে দুজনকে গ্রেপ্তার করে। জালালাবাদের একটি বাড়িতে তাঁরা লুকিয়ে ছিলেন। পুলিশের সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি-গোপনীয়) মো. মনিরুজ্জামান প্রথম আলোকে এসব তথ্য জানান।
আজ সকালে শাফাত আহমেদ ও সাদমান সাকিফকে সিলেট থেকে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) কার্যালয়ে আনা হয়। এখান থেকে এই দুজনকে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে নেওয়া হয়।
৬ মে বনানী থানায় পাঁচজনকে আসামি করে একটি ধর্ষণ মামলা করেন ধর্ষণের শিকার হওয়া একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থী। মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, এক পরিচিত ব্যক্তির জন্মদিনের পার্টিতে অংশ নিতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হন তাঁরা। বনানীর রেইনট্রি হোটেলের দুটি কক্ষে আটকে রেখে তাঁদের ধর্ষণ করা হয়।
মামলার পাঁচ আসামি হলেন শাফাত আহমেদ, নাঈম আশরাফ, সাদমান সাকিফ, শাফাতের গাড়িচালক বিল্লাল ও তাঁর দেহরক্ষী আবুল কালাম আজাদ।