ঢাকা; ভিন্নমতালম্বীদের সুরক্ষিত করতে ও তাদেরকে হুমকিদাতা সশস্ত্রগোষ্ঠীগুলোকে বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করাতেই কেবল ব্যর্থ হয়নি বাংলাদেশ সরকার। বিভিন্ন ধরণের নির্যাতনমূলক কৌশল ও নতুন কয়েকটি আইনের মাধ্যমে সরকার বাকস্বাধীনতার কণ্ঠরোধ করেছে। লন্ডনের মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের বাংলাদেশ সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদনে এমনটা বলা হয়েছে।
‘কট বিটউইন ফিয়ার অ্যান্ড রিপ্রেশন: অ্যাটাকস অন ফ্রিডম অব এক্সপ্রেশন ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক প্রতিবেদনে নথিবদ্ধ করা হয়েছে কীভাবে সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো বিচারহীনতার পরিবেশের সুযোগ নিয়েছে। তারা ধর্মনিরপেক্ষ ব্লগারদের ধারাবাহিকভাবে হত্যা করেছে। কিন্তু তেমন কোন পরিণতি তাদের বরন করতে হয়নি। চার বছরে একটি মাত্র মামলায় সাজা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, অ্যাক্টিভিস্টরা প্রায়ই হত্যার হুমকি পান। অনেকে নিজেদের নিরাপত্তায় দেশ ছেড়ে গেছেন। কর্তৃপক্ষ তাদেরকে সুরক্ষা দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। গত বছরে বাংলাদেশ সরকার জন বিতর্ক ও সমালোচনার ওপর দমনপীড়ন বৃদ্ধি করেছে। গণমাধ্যম কর্মীদের হেনস্থা, তাদের কাজে হস্তক্ষেপ এবং কুখ্যাত সব আইনের অধীনে তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করেছে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের বাংলাদেশ গবেষক ওলফ ব্লোমকভিস্ট বলেন, ‘সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর সহিংসতা ও রাষ্ট্রীয় নিপীড়নের মধ্যে আটকা পড়া বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষ কণ্ঠধারীদের ক্রমাগত স্তব্ধ করা হচ্ছে। সরকার মানুষের বাকস্বাধীনতা সুরক্ষিত করতেই কেবল ব্যর্থ হচ্ছে না, যে হুমকি তারা পায় তার জন্য তাদেরকেই দায়ী করছে। বিভিন্ন নিপীড়নমূলক আইনের মাধ্যমে ব্লগার ও সাংবাদিকদের কর্মকে অপরাধ হিসেবে পরিগণিত করছে।’
‘কট বিটউইন ফিয়ার অ্যান্ড রিপ্রেশন: অ্যাটাকস অন ফ্রিডম অব এক্সপ্রেশন ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক প্রতিবেদনে নথিবদ্ধ করা হয়েছে কীভাবে সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো বিচারহীনতার পরিবেশের সুযোগ নিয়েছে। তারা ধর্মনিরপেক্ষ ব্লগারদের ধারাবাহিকভাবে হত্যা করেছে। কিন্তু তেমন কোন পরিণতি তাদের বরন করতে হয়নি। চার বছরে একটি মাত্র মামলায় সাজা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, অ্যাক্টিভিস্টরা প্রায়ই হত্যার হুমকি পান। অনেকে নিজেদের নিরাপত্তায় দেশ ছেড়ে গেছেন। কর্তৃপক্ষ তাদেরকে সুরক্ষা দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। গত বছরে বাংলাদেশ সরকার জন বিতর্ক ও সমালোচনার ওপর দমনপীড়ন বৃদ্ধি করেছে। গণমাধ্যম কর্মীদের হেনস্থা, তাদের কাজে হস্তক্ষেপ এবং কুখ্যাত সব আইনের অধীনে তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করেছে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের বাংলাদেশ গবেষক ওলফ ব্লোমকভিস্ট বলেন, ‘সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর সহিংসতা ও রাষ্ট্রীয় নিপীড়নের মধ্যে আটকা পড়া বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষ কণ্ঠধারীদের ক্রমাগত স্তব্ধ করা হচ্ছে। সরকার মানুষের বাকস্বাধীনতা সুরক্ষিত করতেই কেবল ব্যর্থ হচ্ছে না, যে হুমকি তারা পায় তার জন্য তাদেরকেই দায়ী করছে। বিভিন্ন নিপীড়নমূলক আইনের মাধ্যমে ব্লগার ও সাংবাদিকদের কর্মকে অপরাধ হিসেবে পরিগণিত করছে।’