কলকাতা প্রতিনিধি; জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ পাঁচ দিনের সফরে গতকাল রোববার ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার দিনহাটায় পৈতৃক বাড়িতে আসেন। এদিন তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘তোর্সা নয়, আমরা তিস্তার পানি চাই।’
গতকাল দুপুরের দিকে দিনহাটায় আসেন এরশাদ। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক চেষ্টায় তিস্তার পানিবণ্টন সমস্যার সমাধান হবে বলে আশা প্রকাশ করেন জাপা চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, ‘ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ওপর আমাদের অগাধ আস্থা রয়েছে।’
গতকাল দুপুরের দিকে দিনহাটায় আসেন এরশাদ। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক চেষ্টায় তিস্তার পানিবণ্টন সমস্যার সমাধান হবে বলে আশা প্রকাশ করেন জাপা চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, ‘ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ওপর আমাদের অগাধ আস্থা রয়েছে।’
এরশাদ বলেন, বাংলাদেশ সফরে গিয়ে মোদি বলেছিলেন, বাতাস, পাখি ও নদীর পানির কোনো সীমানা নেই।
মোদির ওই মন্তব্যের ওপর এখনো ভরসা আছে বলে উল্লেখ করেন এরশাদ। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকাকালে মোদি তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষা করবেন বলে আশাবাদী জাপা চেয়ারম্যান।এরশাদ বলেন, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্ক রয়েছে। তাঁর বাড়িতে গিয়েছিলেন তিনি। তাঁকে তিস্তার গান পাঠিয়েছিলেন।
মোদির ওই মন্তব্যের ওপর এখনো ভরসা আছে বলে উল্লেখ করেন এরশাদ। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকাকালে মোদি তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষা করবেন বলে আশাবাদী জাপা চেয়ারম্যান।এরশাদ বলেন, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্ক রয়েছে। তাঁর বাড়িতে গিয়েছিলেন তিনি। তাঁকে তিস্তার গান পাঠিয়েছিলেন।
এরশাদ বলেন, ‘তোর্সা কোচবিহারের নদী। তোর্সার পানি চাই না। আমরা চাই তিস্তার পানি। মোদির সাংবিধানিক ক্ষমতা আছে। তিনি তিস্তার পানি দিতে পারেন।’
তিস্তার সমস্যা মেটাতে তোর্সাসহ কয়েকটি নদীর পানিবণ্টনের বিকল্প প্রস্তাব দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক নয়াদিল্লি সফরের সময় এই প্রস্তাব দেন মমতা। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর এই প্রস্তাব কোনো দেশই আমলে নেয়নি।