ঢাকা : প্রাথমিক গণ প্রস্তাব (আইপিও) প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়া খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাষ্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন চলতি সপ্তাহে শুরু হবে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, চলতি সপ্তাহের যে কোন দিন কোম্পানির লেনদেন দেশের উভয় শেয়ারবাজারে শুরু হবে। কোম্পানিটি শেয়ারবাজার ‘এন’ ক্যাটাগরি হিসেবে লেনদেন শুরু করবে।
এর আগে আবেদনকারীদের মধ্যে শেয়ার বরাদ্দ দেয়ার জন্য কোম্পানিটির আইপিও লটারির ড্র ২৫ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। আইপিওতে বরাদ্দ পাওয়া শেয়ার লটারি বিজয়ী বিনিয়োগকারীদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) অ্যাকাউন্টে জমা হয়েছে।
এ কোম্পানিটির আইপিওতে মোট ৮৭২ কোটি ৫০ লাখ ৫৫ হাজার টাকার বা ৪৩.৬২ গুন আবেদন জমা পড়ে। এর মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৫৭০ কোটি ৯৫ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৬১ কোটি ৮৪ লাখ ৫৫ হাজার টাকার, মিউচ্যুয়াল ফান্ডে ১৯৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকার এবং প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৪০ কোটি ৭১ লাখ ৫০ হাজার টাকার আবেদন জমা পড়ে। কোম্পানিটি শেয়ারবাজার থেকে ২০ কোটি টাকা সংগ্রহের জন্য ২ কোটি শেয়ার ছেড়েছে। কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা এবং মার্কেট লট ৫০০টি শেয়ারে।
স্থানীয় বিনিয়োগকারীরা ২৪ থেকে ২৮ আগস্ট পর্যন্ত এবং প্রবাসীরা ৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এ কোম্পানির আইপিওতে আবেদন করার সুযোগ পান।
কোম্পানিটি মেশিনারিজ কেনা, বিল্ডিং নির্মাণ, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ ও চলতি মূলধন বাড়াবে শেয়ারবাজার থেকে অর্থ উত্তোলন করে।
এর আগে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৫২১তম সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেওয়া হয়।
ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্বে পালন করে এএফসি ক্যাপিটাল লিমিটেড এবং সিএমএসএল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।
জানা গেছে, চলতি সপ্তাহের যে কোন দিন কোম্পানির লেনদেন দেশের উভয় শেয়ারবাজারে শুরু হবে। কোম্পানিটি শেয়ারবাজার ‘এন’ ক্যাটাগরি হিসেবে লেনদেন শুরু করবে।
এর আগে আবেদনকারীদের মধ্যে শেয়ার বরাদ্দ দেয়ার জন্য কোম্পানিটির আইপিও লটারির ড্র ২৫ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। আইপিওতে বরাদ্দ পাওয়া শেয়ার লটারি বিজয়ী বিনিয়োগকারীদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) অ্যাকাউন্টে জমা হয়েছে।
এ কোম্পানিটির আইপিওতে মোট ৮৭২ কোটি ৫০ লাখ ৫৫ হাজার টাকার বা ৪৩.৬২ গুন আবেদন জমা পড়ে। এর মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৫৭০ কোটি ৯৫ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৬১ কোটি ৮৪ লাখ ৫৫ হাজার টাকার, মিউচ্যুয়াল ফান্ডে ১৯৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকার এবং প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৪০ কোটি ৭১ লাখ ৫০ হাজার টাকার আবেদন জমা পড়ে। কোম্পানিটি শেয়ারবাজার থেকে ২০ কোটি টাকা সংগ্রহের জন্য ২ কোটি শেয়ার ছেড়েছে। কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা এবং মার্কেট লট ৫০০টি শেয়ারে।
স্থানীয় বিনিয়োগকারীরা ২৪ থেকে ২৮ আগস্ট পর্যন্ত এবং প্রবাসীরা ৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এ কোম্পানির আইপিওতে আবেদন করার সুযোগ পান।
কোম্পানিটি মেশিনারিজ কেনা, বিল্ডিং নির্মাণ, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ ও চলতি মূলধন বাড়াবে শেয়ারবাজার থেকে অর্থ উত্তোলন করে।
এর আগে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৫২১তম সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেওয়া হয়।
ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্বে পালন করে এএফসি ক্যাপিটাল লিমিটেড এবং সিএমএসএল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।