ঢাকা; বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতির মামলার কার্যক্রমের ওপর হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে দুদকের করা আপিল আবেদন এক সপ্তাহের জন্য মুলতবি করেছেন আপিল বিভাগ।
বৃহস্পতিবার সকালে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এসকে) সিনহার নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের চার সদস্যের বেঞ্চ এই আদেশ দেন। আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানি করেন খুরশীদ আলম খান। তিনি জানান, আমরা হাইকোর্টের আদেশ এখনো হাতে পাইনি। তাই সময় আবেদন করেছি। এরপর আদালত এক সপ্তাহের জন্য মামলার কার্যক্রম মুলতবি করেছেন।
গত ৭ মার্চ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে করা নাইকো দুর্নীতি মামলার বিচারিক কার্যক্রম স্থগিত করেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে মামলাটি কেন বাতিল ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। চার সপ্তাহের মধ্যে সরকার ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়। খালেদা জিয়ার এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি শেখ আবদুল আওয়াল এবং বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
হাইকোর্টের ওই আদেশ স্থগিত চেয়ে আপিল আবেদন করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের করা আবেদন শুনানি নিয়ে গত ১২ মার্চ আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন বিষয়টি আজকে শুনানির জন্য আপিল বিভাগের নিয়মিত ও পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন। এর আগে গত ১ ডিসেম্বর বিএনপি নেতা সাবেক মন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের ক্ষেত্রে এ মামলার বিচারিক কার্যক্রম স্থগিত করা হয়।
কানাডার কোম্পানি নাইকোর সঙ্গে ‘অস্বচ্ছ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতিসাধন ও দুর্নীতি’র অভিযোগে খালেদা জিয়াসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে এ মামলা করে দুদক। ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর তেজগাঁও থানায় মামলাটি করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম। ২০০৮ সালের ৫ মে এ মামলায় খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেয় পুলিশ। চার্জশিটে প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকার রাষ্ট্রীয় ক্ষতির অভিযোগ আনা হয়। মামলাটি ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯ এ বিচারাধীন। খালেদা জিয়াসহ ১১ আসমির বিরুদ্ধে এ মামলার অভিযোগ গঠনে শুনানির পর্যায়ে রয়েছে।
গত ৭ মার্চ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে করা নাইকো দুর্নীতি মামলার বিচারিক কার্যক্রম স্থগিত করেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে মামলাটি কেন বাতিল ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। চার সপ্তাহের মধ্যে সরকার ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়। খালেদা জিয়ার এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি শেখ আবদুল আওয়াল এবং বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
হাইকোর্টের ওই আদেশ স্থগিত চেয়ে আপিল আবেদন করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের করা আবেদন শুনানি নিয়ে গত ১২ মার্চ আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন বিষয়টি আজকে শুনানির জন্য আপিল বিভাগের নিয়মিত ও পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন। এর আগে গত ১ ডিসেম্বর বিএনপি নেতা সাবেক মন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের ক্ষেত্রে এ মামলার বিচারিক কার্যক্রম স্থগিত করা হয়।
কানাডার কোম্পানি নাইকোর সঙ্গে ‘অস্বচ্ছ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতিসাধন ও দুর্নীতি’র অভিযোগে খালেদা জিয়াসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে এ মামলা করে দুদক। ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর তেজগাঁও থানায় মামলাটি করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম। ২০০৮ সালের ৫ মে এ মামলায় খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেয় পুলিশ। চার্জশিটে প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকার রাষ্ট্রীয় ক্ষতির অভিযোগ আনা হয়। মামলাটি ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯ এ বিচারাধীন। খালেদা জিয়াসহ ১১ আসমির বিরুদ্ধে এ মামলার অভিযোগ গঠনে শুনানির পর্যায়ে রয়েছে।