ঢাকা; মুসলিম-সংখ্যাগরিষ্ঠ ৬টি দেশের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের সংশোধিত ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে নামছে দেশটির আরও চার অঙ্গরাজ্য। প্রথমে হাওয়াই অঙ্গরাজ্য ওই আদেশ চ্যালেঞ্জের ঘোষণা দেয়। এরপর একই কাতারে শামিল হয় নিউ ইয়র্ক, ওয়াশিংটন, অরিগন ও ম্যাসাচুসেটস। এ খবর দিয়েছে বিবিসি। সোমবার মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ ৬ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে ট্রাম্প নির্বাহী আদেশ জারি করেন। নিউ ইয়র্ক অঙ্গরাজ্য বলছে, আগেরটির মতো এটিও মুসলিম নিষেধাজ্ঞার সমতুল্য। ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের যুক্তি, নতুন নির্বাহী আদেশ তাদের জন্য ক্ষতিকর। পরে যোগ দেয় অরিগন ও ম্যাসাচুসেটস।
১৬ই মার্চ থেকে কার্যকর হবে এ নিষেধাজ্ঞা। হোয়াইট হাউজ বলছে, এ নির্বাহী আদেশ পূর্বেরটির মতো আদালতের কোপে পড়বে না বলে তারা আÍবিশ্বাসী। ট্রাম্পের প্রথম নির্বাহী আদেশ আরও বেশি কঠোর ছিল। কিন্তু ওয়াশিংটন ও মিনেসোটা অঙ্গরাজ্য ওই আদেশের বিরুদ্ধে আদালতে চ্যালেঞ্জ জানালে, এটি স্থগিত হয়ে যায়।
সংশোধিত নতুন নিষেধাজ্ঞা মোতাবেক, সোমালিয়া, ইরান, সিরিয়া, সুদান, লিবিয়া ও ইয়েমেনের নাগরিকদের নতুন ভিসা দেওয়া হবে না। এছাড়া সব ধরণের শরণার্থী গ্রহণ প্রক্রিয়াও সাময়িকভাবে বন্ধ করা হয়েছে।
ট্রাম্পের প্রথম আদেশ জারি হয় জানুয়ারিতে। তবে একাধিক ফেডারেল আদালত ওই আদেশ স্থগিত করে দেয়। এর দরুন দেশজুড়ে বিক্ষোভ দেখা দেয়। বিমানবন্দরে সৃষ্টি হয় বিভ্রান্তি। সমালোচকরা বলছেন, নতুন আদেশটিও মুসলিমদের বিরুদ্ধে বৈষম্যমূলক। তবে ট্রাম্প সমর্থকরা বলছেন, আমেরিকানদের সুরক্ষিত রাখতে নিজের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করছেন ট্রাম্প।
১৬ই মার্চ থেকে কার্যকর হবে এ নিষেধাজ্ঞা। হোয়াইট হাউজ বলছে, এ নির্বাহী আদেশ পূর্বেরটির মতো আদালতের কোপে পড়বে না বলে তারা আÍবিশ্বাসী। ট্রাম্পের প্রথম নির্বাহী আদেশ আরও বেশি কঠোর ছিল। কিন্তু ওয়াশিংটন ও মিনেসোটা অঙ্গরাজ্য ওই আদেশের বিরুদ্ধে আদালতে চ্যালেঞ্জ জানালে, এটি স্থগিত হয়ে যায়।
সংশোধিত নতুন নিষেধাজ্ঞা মোতাবেক, সোমালিয়া, ইরান, সিরিয়া, সুদান, লিবিয়া ও ইয়েমেনের নাগরিকদের নতুন ভিসা দেওয়া হবে না। এছাড়া সব ধরণের শরণার্থী গ্রহণ প্রক্রিয়াও সাময়িকভাবে বন্ধ করা হয়েছে।
ট্রাম্পের প্রথম আদেশ জারি হয় জানুয়ারিতে। তবে একাধিক ফেডারেল আদালত ওই আদেশ স্থগিত করে দেয়। এর দরুন দেশজুড়ে বিক্ষোভ দেখা দেয়। বিমানবন্দরে সৃষ্টি হয় বিভ্রান্তি। সমালোচকরা বলছেন, নতুন আদেশটিও মুসলিমদের বিরুদ্ধে বৈষম্যমূলক। তবে ট্রাম্প সমর্থকরা বলছেন, আমেরিকানদের সুরক্ষিত রাখতে নিজের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করছেন ট্রাম্প।