ঢাকা; কে এম নুরুল হুদাকুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনের পরিকল্পনা না থাকলেও প্রয়োজনে কাজে লাগানোর জন্য সেনাবাহিনীকে প্রস্তুত রাখা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদা।
আজ বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। কুমিল্লা সিটিতে ৩০ মার্চ ভোট গ্রহণ করা হবে।
নুরুল হুদা বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বলেছে, তারা কমিশনকে পূর্ণ সহযোগিতা করবে। ভোটাররা যাতে নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারেন এবং নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারেন, সে ব্যবস্থা থাকবে। নির্বাচনী দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা অনিয়মে জড়ালে তাঁদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নির্বাচনী এলাকায় জঙ্গি হামলা বা নাশকতার বিষয়েও বৈঠকে আলোচনা হয় বলে সিইসি জানান।
সিইসি আরও বলেন, কুমিল্লা সিটি নির্বাচনে আপাতত সেনাবাহিনী মোতায়েনের কোনো সিদ্ধান্ত নেই। তবে সেনাবাহিনী প্রস্তুত থাকবে। পরিস্থিতি খারাপ হলে তাদের তাত্ক্ষণিক নামানো হবে।
বৈঠক সূত্র জানায়, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উদ্দেশে সিইসি নুরুল হুদা বলেন, ‘কুমিল্লা সিটির নির্বাচনকে জনগণের আস্থা অর্জনের নজির হিসেবে দেখতে চাই। এ জন্য যে পরিমাণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী ও ম্যাজিস্ট্রেট দেওয়া প্রয়োজন, সবই দেওয়া হবে।’
নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার বলেন, ‘আমরা সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনের শপথ নিয়েছি। এই শপথ রক্ষার দায়িত্ব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপরেও পড়ে। কুমিল্লা সিটি নির্বাচন আগামী জাতীয় নির্বাচনের একটি মহড়া। তাই দায়িত্ব পালনে কোনো গাফিলতি বা শৈথিল্য দেখানোর অবকাশ নেই।’
কমিশনার রফিকুল ইসলাম আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উদ্দেশে বলেন, ইসিকে যাতে কোনো বদনাম বহন করতে না হয়, সে জন্য সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। আপনারা আইনানুগভাবে কাজ করবেন, কমিশন আপনাদের সঙ্গে থাকবে।
আজ বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। কুমিল্লা সিটিতে ৩০ মার্চ ভোট গ্রহণ করা হবে।
নুরুল হুদা বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বলেছে, তারা কমিশনকে পূর্ণ সহযোগিতা করবে। ভোটাররা যাতে নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারেন এবং নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারেন, সে ব্যবস্থা থাকবে। নির্বাচনী দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা অনিয়মে জড়ালে তাঁদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নির্বাচনী এলাকায় জঙ্গি হামলা বা নাশকতার বিষয়েও বৈঠকে আলোচনা হয় বলে সিইসি জানান।
সিইসি আরও বলেন, কুমিল্লা সিটি নির্বাচনে আপাতত সেনাবাহিনী মোতায়েনের কোনো সিদ্ধান্ত নেই। তবে সেনাবাহিনী প্রস্তুত থাকবে। পরিস্থিতি খারাপ হলে তাদের তাত্ক্ষণিক নামানো হবে।
বৈঠক সূত্র জানায়, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উদ্দেশে সিইসি নুরুল হুদা বলেন, ‘কুমিল্লা সিটির নির্বাচনকে জনগণের আস্থা অর্জনের নজির হিসেবে দেখতে চাই। এ জন্য যে পরিমাণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী ও ম্যাজিস্ট্রেট দেওয়া প্রয়োজন, সবই দেওয়া হবে।’
নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার বলেন, ‘আমরা সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনের শপথ নিয়েছি। এই শপথ রক্ষার দায়িত্ব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপরেও পড়ে। কুমিল্লা সিটি নির্বাচন আগামী জাতীয় নির্বাচনের একটি মহড়া। তাই দায়িত্ব পালনে কোনো গাফিলতি বা শৈথিল্য দেখানোর অবকাশ নেই।’
কমিশনার রফিকুল ইসলাম আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উদ্দেশে বলেন, ইসিকে যাতে কোনো বদনাম বহন করতে না হয়, সে জন্য সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। আপনারা আইনানুগভাবে কাজ করবেন, কমিশন আপনাদের সঙ্গে থাকবে।

