এসডিএফের চেয়ারম্যান এম আই চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব ইউনুসুর রহমান এবং বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর চিমিয়াও ফান। এসডিএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সাখাওয়াত হোসেন এতে স্বাগত বক্তব্য দেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, দারিদ্র্যবিমোচনে ও হতদরিদ্রদের প্রথম ক্ষুদ্রঋণ দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে গ্রামীণ ব্যাংক। গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সম্মানিত ব্যক্তি। তাঁকে সম্মান দিতে হবে। ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদও একজন সম্মানিত ব্যক্তি।
দারিদ্র্য বিমোচনে ক্ষুদ্রঋণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে স্বীকার করে অর্থমন্ত্রী বলেন, ব্র্যাক ও গ্রামীণ ব্যাংকের পরে অনেক বেসরকারি সংস্থা ক্ষুদ্রঋণ খাতে এসেছে। দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে তারা ঋণ দিয়ে যাচ্ছে এবং তাদের এ কার্যক্রমের কারণে দেশে দারিদ্র্যের হার অনেক কমেছে।
দারিদ্র্য নিরসনে সরকার অনেক কার্যক্রম চালাচ্ছে এবং এটাকে অগ্রাধিকার খাত হিসেবে গুরুত্ব দিচ্ছে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ২০২৪ সালে বাংলাদেশে কোনো হতদরিদ্র লোক থাকবে না। আর ২০৩০ সালে থাকবে না কোনো দরিদ্র লোক।