আজ শনিবার রাজশাহীতে আওয়ামী লীগের বিভাগীয় কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি ইলেকশনে আসবে, প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বীও হবে। তাদের দুর্বল ভাবার কারণ নেই।’ একই সঙ্গে তিনি বলেন, ‘বিএনপি ৫৯৬ জনের কমিটি করছে। কয় দিন পরপর বলে আন্দোলন করবে। প্রথমে ঘোষণা দিল রোজার ঈদের পর, তারপর বলল কোরবানির ঈদের পর। এরপর বলে পরীক্ষার পর। এইভাবেই মাস যায়, বছর যায় আন্দোলন আর হয় না। কারণ, মরা গাঙে জোয়ার আসে না।’
শেখ হাসিনার সরকারের উন্নয়নের ঘাটতি নেই, কিন্তু নেতা-কর্মীদের আচরণে ঘাটতি আছে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের এই আচরণ শুদ্ধ করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, এখন ক্ষমতায় বলে কেউ কিছু বলছে না। কিন্তু নির্বাচন এলে জনগণ ব্যালটে শাস্তি দেবে।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানকের সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য অধ্যাপক আবদুল খালেক, রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য নুরুল ইসলাম ঠাণ্ডু, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য ও বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মমতাজ উদ্দিন, রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাংসদ ওমর ফারুক চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ, মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার, পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক, সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল লতিফ বিশ্বাস, নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাধন মজুমদার, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মইনুদ্দিন মণ্ডল প্রমুখ।