এটিএন নিউজের কর্মীরা আরও জানান, পুলিশ প্রথমে ক্যামেরাপারসন আবদুল আলিমের ওপরে হামলা চালায়। এ সময় প্রতিবেদক কাজী এহসান তাঁকে উদ্ধার করতে গেলে পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা দুজনকেই মাটিতে ফেলে লাথি মারে ও লাঠি দিয়ে পেটান। ভিডিও ফুটেজ ও আলোকচিত্র দেখে সাংবাদিকেরা হামলার সঙ্গে জড়িত ১৫ জন পুলিশকে চিহ্নিত করেছেন।
এটিএন নিউজের বার্তা সম্পাদক সারওয়ার হোসেন বলেন, পুলিশের হামলায় প্রতিবেদক দিদার ডান পাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর আঘাত পেয়েছেন। ক্যামেরাপারসন আবদুল আলিমের চোখের ওপরের অংশ কেটে গেছে। তাঁর সঙ্গে থাকা ভিডিও ক্যামেরা ভেঙে গেছে। দুজনকেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনায় এটিএন নিউজের উপব্যবস্থাপক মোশররফ আলম সিদ্দিকী বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় মামলা করতে গেছেন।
পুলিশের রমনা বিভাগের উপকমিশনার মারুফ হোসেন সরদার বলেন, এ ঘটনায় শাহবাগ থানার এএসআই এরশাদকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।